আর্ন্তজাতিক প্রাণিসম্পদ জেনেটিক তথ্যভাণ্ডারে যুক্ত হলো বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদের তথ্য-উপাত্ত ও গবেষণা
এই প্রথমবারের মতো গৃহপালিত প্রাণিসম্পদের জেনেটিক গুণাবলী তথ্য
পদ্ধতির (ডিএজিআরএস) মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রাণিসম্পদ জেনেটিক
তথ্যভাণ্ডারের সঙ্গে সংযুক্ত হলো বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন
তথ্য-উপাত্ত, প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল, প্রাণিসম্পদের
উন্নয়নে বর্তমানে পরিচালিত বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পসহ দেশীয় প্রাণিসম্পদের
জেনেটিক গুণাবলী সমৃদ্ধ তথ্য। এর ফলে বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে
বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সম্পর্কে যে কোনো বিষয় জানা সম্ভব হবে।
ডিএজিআরএস-বাংলাদেশ তৈরির ফলে দেশে বিভিন্ন সময়ে পরিচালিত গবেষণার ফলাফল যে
কোনো দেশ ব্যবহার করতে পারবে। ফলে দেশীয় প্রাণিসম্পদের জেনেটিক গুণাবলী
বৈশ্বিক ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের পশু প্রজনন গবেষণাগারে দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকদের ডিএজিআরএস-বাংলাদেশ সম্পর্কিত বাস্তব জ্ঞান প্রদানের লক্ষ্যে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে ওই তথ্য জানান প্রশিক্ষণ কর্মসূচির কো-অর্ডিনেটর এবং ডিএজিআরএস প্রকল্পের বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. ফজলুল হক ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রফিকুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন পশুপালন বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল ওয়াদুদ। প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন আইএলআরআই বিশেষজ্ঞ ড. টেডেলা দেসাই। দেশের চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ সরকারি, বেসরকারি ও এনজিও প্রতিষ্ঠানের প্রায় ১৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. ফজলুল হক বলেন, এই তথ্যভাণ্ডারে বর্তমানে বাংলাদেশের বাছাইকৃত গৃহপালিত প্রাণিসম্পদের কৌলিক তথ্য, জাত (গরু, ভেড়া, ছাগল, মুরগি ও শূকর) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যে কোনো সময় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গবেষণার ফলাফল এই তথ্যভাণ্ডারে আপলোড করা যাবে। ডিএজিআরএস পদ্ধতিতে আর্ন্তজাতিক প্রাণিসম্পদ জেনেটিক তথ্যভাণ্ডারের সঙ্গে বাংলাদেশ সংযুক্ত হওয়ার ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে আমাদের জেনেটিক গুণাবলী আদান-প্রদানও সহজ হবে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পশুপালন অনুষদের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের পশু প্রজনন গবেষণাগারে দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকদের ডিএজিআরএস-বাংলাদেশ সম্পর্কিত বাস্তব জ্ঞান প্রদানের লক্ষ্যে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে ওই তথ্য জানান প্রশিক্ষণ কর্মসূচির কো-অর্ডিনেটর এবং ডিএজিআরএস প্রকল্পের বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. ফজলুল হক ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রফিকুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন পশুপালন বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল ওয়াদুদ। প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন আইএলআরআই বিশেষজ্ঞ ড. টেডেলা দেসাই। দেশের চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ সরকারি, বেসরকারি ও এনজিও প্রতিষ্ঠানের প্রায় ১৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. ফজলুল হক বলেন, এই তথ্যভাণ্ডারে বর্তমানে বাংলাদেশের বাছাইকৃত গৃহপালিত প্রাণিসম্পদের কৌলিক তথ্য, জাত (গরু, ভেড়া, ছাগল, মুরগি ও শূকর) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যে কোনো সময় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গবেষণার ফলাফল এই তথ্যভাণ্ডারে আপলোড করা যাবে। ডিএজিআরএস পদ্ধতিতে আর্ন্তজাতিক প্রাণিসম্পদ জেনেটিক তথ্যভাণ্ডারের সঙ্গে বাংলাদেশ সংযুক্ত হওয়ার ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে আমাদের জেনেটিক গুণাবলী আদান-প্রদানও সহজ হবে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/
I can beat them all on a video game !
ReplyDeletehttps://www.youtube.com/watch?v=WYjqW1ICUWI&feature=youtu.be