স্কাইপি সংলাপ নিয়ে রিপোর্ট : ইকোনমিস্টের চলতি সংখ্যা বিমানবন্দরে আটকে দিয়েছে সরকার
প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের চলতি সংখ্যা বাংলাদেশ
সরকার আটকে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতি সোমবার এই পত্রিকাটি
গ্রাহকরা পেয়ে থাকেন। তবে বাংলাদেশের শত শত পাঠক অভিযোগ করেছেন যে, গতকাল
মঙ্গলবার পর্যন্ত তারা পত্রিকাটি হাতে পাননি।
ইকোনমিস্টের চলতি সংখ্যায় অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ‘ইনজাস্টিস ইন বাংলাদেশ’ (বাংলাদেশে অবিচার) শিরোনামে একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পত্রিকাটির সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল বুক এজেন্সি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা আমার দেশকে জানান, বাংলাদেশে ইকোনমিস্ট পত্রিকাটির ৭ হাজারের বেশি গ্রাহক রয়েছেন। প্রতি সোমবার পত্রিকাটি বিমানবন্দর থেকে খালাস করে গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে দেয়া হয়। এবারও পত্রিকাটির চালান যথারীতি বিমানবন্দরে এসেছে। কিন্তু বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তা এজেন্সির কাছে না দিয়ে আটকে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিদায়ী চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম ও তার প্রবাসী বন্ধু ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ঘাদানিকের তাত্ত্বিক নেতা আহমদ জিয়াউদ্দিনের মধ্যকার কথোপথন নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে চলেছে ইকোনমিস্ট।
এর আগে স্কাইপি সংলাপ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের ক্ষেত্রে পত্রিকাটির ওপর নিষেধাজ্ঞা ও রুল জারি করেছিল যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তবে ইকোনমিস্ট তা আমলে নেয়নি। বরং নজিরবিহীনভাবে প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বখ্যাত এই সাময়িকীটি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল নিয়ে অন্তত চারটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যে প্রতিবেদনগুলো দেশ-বিদেশে তুমুল আলোড়ন তুলেছে।
ইকোনমিস্টের চলতি সংখ্যা সময়মতো হাতে না পেয়ে অসংখ্য গ্রাহক আমার দেশের কাছে ফোন করে জানতে চেয়েছেন, সরকার পত্রিকাটির চলতি সংখ্যা বাজেয়াপ্ত করেছে কিনা। তবে এ ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইকোনমিস্টের চলতি সংখ্যায় অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ‘ইনজাস্টিস ইন বাংলাদেশ’ (বাংলাদেশে অবিচার) শিরোনামে একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পত্রিকাটির সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল বুক এজেন্সি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা আমার দেশকে জানান, বাংলাদেশে ইকোনমিস্ট পত্রিকাটির ৭ হাজারের বেশি গ্রাহক রয়েছেন। প্রতি সোমবার পত্রিকাটি বিমানবন্দর থেকে খালাস করে গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে দেয়া হয়। এবারও পত্রিকাটির চালান যথারীতি বিমানবন্দরে এসেছে। কিন্তু বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তা এজেন্সির কাছে না দিয়ে আটকে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিদায়ী চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম ও তার প্রবাসী বন্ধু ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ঘাদানিকের তাত্ত্বিক নেতা আহমদ জিয়াউদ্দিনের মধ্যকার কথোপথন নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে চলেছে ইকোনমিস্ট।
এর আগে স্কাইপি সংলাপ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের ক্ষেত্রে পত্রিকাটির ওপর নিষেধাজ্ঞা ও রুল জারি করেছিল যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তবে ইকোনমিস্ট তা আমলে নেয়নি। বরং নজিরবিহীনভাবে প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বখ্যাত এই সাময়িকীটি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল নিয়ে অন্তত চারটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যে প্রতিবেদনগুলো দেশ-বিদেশে তুমুল আলোড়ন তুলেছে।
ইকোনমিস্টের চলতি সংখ্যা সময়মতো হাতে না পেয়ে অসংখ্য গ্রাহক আমার দেশের কাছে ফোন করে জানতে চেয়েছেন, সরকার পত্রিকাটির চলতি সংখ্যা বাজেয়াপ্ত করেছে কিনা। তবে এ ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/
No comments:
Post a Comment