কাঁচা বেতের পা!
চলচ্চিত্রের
অনেক দৃশ্যেই কাঠের তৈরি পা ব্যবহার করছে—এমন চরিত্রের দেখা মেলে। তবে
ইতালির গবেষকেরা সম্প্রতি জানিয়েছেন, কাঠের পা বাস্তবেও সম্ভব। তাঁদের মতে,
মানুষের পায়ের হাড়ের বিকল্প হতে পারে কাঠ। ‘ডেইলি মেইল’-এর এক প্রতিবেদন
অনুযায়ী, ইতালির গবেষকেরা মানুষের হাড়ের বিকল্প উপাদানের খোঁজ পেয়েছেন
কাঁচা বেতে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, বেত মানুষের হাড়ের বিকল্প হতে পারে। তাঁরা জানান, বেত মূলত আসবাব তৈরিতে ব্যবহূত হয়। তবে মানুষের হাড় প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে যেসব ধাতব উপাদান ব্যবহূত হয়, তার সঠিক বিকল্প হতে পারে বেতের উপাদানগুলো।
ইতালির ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিলের গবেষকেরা জানিয়েছেন, কাঁচা বেত থেকে রাসায়নিক উপাদান পৃথক করে হাড় প্রতিস্থাপনের কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণত হাড় প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে ধাতব উপাদান ব্যবহার করায় তা অনেক সময় জটিল রূপ ধারণ করে। বেত ব্যবহার করলে তা হাড়ের মতোই সহজে প্রতিস্থাপনের কাজে ব্যবহার করা যায় এবং তা হাড়ের মতো কাজ করতে পারে বলেই জানিয়েছেন তাঁরা।
‘হেলথকেয়ার টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন’ নামের আন্তর্জাতিক সাময়িকীতে গবেষকেরা তাঁদের নিবন্ধ প্রকাশ করবেন।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, কাঁচা বেত থেকে তাপ পদ্ধতি প্রয়োগ করে সেলুলোজ, লিগনিনের মতো রাসায়নিক উপাদান দূর করা হয়। এ উপাদানগুলো সরিয়ে ফেললে বেত অনেকটাই কার্বন উপাদানের কাঠামো হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। এ কাঠামো ভার বহন করতে পারে এবং হাড়ের মতোই ক্যালসিয়াম, অক্সিজেন, ফসফেট পরিবহন করতে পারে। তাই রাসায়নিক ও যান্ত্রিক এসব বৈশিষ্ট্যের জন্য হাড়ের আদর্শ বিকল্প হিসেবে বেতকে ব্যবহার করা যাবে।
তাঁরা জানিয়েছেন, হাড় প্রতিস্থাপনে ব্যবহূত ধাতব পদার্থ, সিরামিক ও দাতা থেকে প্রাপ্ত হাড়ের তুলনায় এ পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপন করা হলে খরচ হবে অনেক কম। পাশাপাশি হাড়ের বৃদ্ধিতেও সহায়ক হবে এ বেত পদ্ধতি।
গবেষকেরা ইতিমধ্যে প্রাণীদেহে এ পদ্ধতির সফল পরীক্ষা চালিয়েছেন এবং মানুষের ক্ষেত্রে শিগগিরই এ পদ্ধতির প্রয়োগ করবেন।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/গবেষকেরা জানিয়েছেন, বেত মানুষের হাড়ের বিকল্প হতে পারে। তাঁরা জানান, বেত মূলত আসবাব তৈরিতে ব্যবহূত হয়। তবে মানুষের হাড় প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে যেসব ধাতব উপাদান ব্যবহূত হয়, তার সঠিক বিকল্প হতে পারে বেতের উপাদানগুলো।
ইতালির ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিলের গবেষকেরা জানিয়েছেন, কাঁচা বেত থেকে রাসায়নিক উপাদান পৃথক করে হাড় প্রতিস্থাপনের কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণত হাড় প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে ধাতব উপাদান ব্যবহার করায় তা অনেক সময় জটিল রূপ ধারণ করে। বেত ব্যবহার করলে তা হাড়ের মতোই সহজে প্রতিস্থাপনের কাজে ব্যবহার করা যায় এবং তা হাড়ের মতো কাজ করতে পারে বলেই জানিয়েছেন তাঁরা।
‘হেলথকেয়ার টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন’ নামের আন্তর্জাতিক সাময়িকীতে গবেষকেরা তাঁদের নিবন্ধ প্রকাশ করবেন।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, কাঁচা বেত থেকে তাপ পদ্ধতি প্রয়োগ করে সেলুলোজ, লিগনিনের মতো রাসায়নিক উপাদান দূর করা হয়। এ উপাদানগুলো সরিয়ে ফেললে বেত অনেকটাই কার্বন উপাদানের কাঠামো হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। এ কাঠামো ভার বহন করতে পারে এবং হাড়ের মতোই ক্যালসিয়াম, অক্সিজেন, ফসফেট পরিবহন করতে পারে। তাই রাসায়নিক ও যান্ত্রিক এসব বৈশিষ্ট্যের জন্য হাড়ের আদর্শ বিকল্প হিসেবে বেতকে ব্যবহার করা যাবে।
তাঁরা জানিয়েছেন, হাড় প্রতিস্থাপনে ব্যবহূত ধাতব পদার্থ, সিরামিক ও দাতা থেকে প্রাপ্ত হাড়ের তুলনায় এ পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপন করা হলে খরচ হবে অনেক কম। পাশাপাশি হাড়ের বৃদ্ধিতেও সহায়ক হবে এ বেত পদ্ধতি।
গবেষকেরা ইতিমধ্যে প্রাণীদেহে এ পদ্ধতির সফল পরীক্ষা চালিয়েছেন এবং মানুষের ক্ষেত্রে শিগগিরই এ পদ্ধতির প্রয়োগ করবেন।
No comments:
Post a Comment