Pages

Thursday, December 20, 2012

কল অব ডিউটি-ব্লø্যাক অপস

কল অব ডিউটি-ব্লø্যাক অপস

ফার্স্টপারসন শুটিং গেমগুলোর মধ্যে কল অব ডিউটি অন্যতম জনপ্রিয় গেমিং সিরিজ। বিখ্যাত গেম কোম্পানি অ্যাক্টিভেশনের ব্যানারে এই গেমের যাত্রা শুরু হয়। এই সিরিজের গেমগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। প্রথম তিনটি গেমকে বলা হয়ে থাকে কল অব ডিউটি অরিজিনাল ট্রিলজি। তারপর বের হওয়া গেমটি কল অব ডিউটি ৪ নাম না দিয়ে মডার্ন ওয়ারফার নামে বের করা হয় এবং পরে গেমগুলোও এর সিকুয়াল হিসেবে বের হয়। কল অব ডিউটি- ব্ল্যাক অপস গেমটি ওয়ার্ল্ড অ্যাট ওয়ার গেমটির সিকুয়েল। গেমের পটভূমি হচ্ছে ১৯৬০ সাল, যখন আমেরিকা ও রাশিয়ার মধ্যে কোল্ডওয়ার বা ঠাণ্ডাযুদ্ধ চলছিল। শত্রুপরে এলাকায় ঢুকে বিভিন্ন গোপন মিশনে অংশ নিতে হবে গেমারকে। মিশনগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে খেলতে হবে। যেমনÑ মধ্য রাশিয়া, কিউবা, কাজাখাস্তান, হংকং, লাওস, ভিয়েতনাম, আরক্টিক সার্কেল প্রভৃতি। গেমের মূল ক্যাম্পেইন হচ্ছে একটি পরীামূলক রাসায়নিক যুদ্ধাস্ত্রকে ঘিরে, যার সাঙ্কেতিক নাম হচ্ছে নোভা-সিক্স। গেমে অ্যালেক্স ম্যাসন নামে একজন এজেন্টকে এবং সিআইএ (ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্সি) এজেন্ট জেসন হুডসনকে নিয়েও বিভিন্ন মিশন খেলতে হবে। এ ছাড়া রেড আর্মির সদস্য ভিক্টর রেজনভকে নিয়েও খেলা যাবে। গেমের মূল সময়কাল হচ্ছে ১৯৬৮ সাল কিন্তু পুরো গেমটিতে ১৯৬১ থেকে ১৯৬৮ সালের মধ্যে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন মিশনের স্মৃতিচারণ এই গেমের মূল উপজীব্য। গেমের শুরুতেই দেখানো হয়েছে এসএডি (স্পেশাল অ্যাক্টিভিটিস ডিভিশন) অপারেটিভ অ্যালেক্স ম্যাসন চেয়ারের সাথে বাঁধা অবস্থায় বসে আছে এবং মাইকে একটি কণ্ঠস্বর তার কাছে বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করছে। আর উত্তর দিতে না চাইলেই তাকে ইলেকট্রিক শক দেয়া হচ্ছে আসল ঘটনা তার মুখ থেকে শোনার জন্য। তার অতীতের বিভিন্ন মিশন যখন সে বর্ণনা করবে তখন গেমারকে সেসব মিশন খেলতে হবে।
পিসি রিকয়্যারমেন্ট
প্রসেসর : ইন্টেল কোর টু ডুয়ো ২.২ গিগাহার্টজের বা সমমানের এএমডি অথলন এক্স ট ৪৮০০+, র‌্যাম : ২ গিগাবাইট, গ্রাফিকস কার্ড : এনভিডিয়া জিফোর্স ৮৬০০ জিটি বা এটিআই রাডেওন এইচডি ৪৬৫০ এবং ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস : ১২ গিগাবাইট।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

No comments:

Post a Comment