Pages

Monday, December 24, 2012

আসুন দেখে নেই, যে সকল সফটওয়ার গুলো আপনার উইন্ডোজ এ অবশ্যই থাকতে হবে।


আসুন দেখে নেই, যে সকল সফটওয়ার গুলো আপনার উইন্ডোজ এ অবশ্যই থাকতে হবে।

আপনি যদি উইন্ডোজ XP অথবা উইন্ডোজ 7  ব্যবহার করেন তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। আপনার উইন্ডোজ এর যে সকল সফটওয়ার গুলো খুবই দরকারি এখানে সেগুলর লিস্ট এবং ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হল।

নিরাপত্তা…

আপনি avast + Combo একসাথে ব্যবহার করতে পারেন। আমি এই দুই টা একসাথে ব্যবহার করতে পছন্দ করি।

 বেসিক টুলস…

 মালটিমিডিয়া ও গ্রাফিক্স…

 ইন্টারনেট…

 পি ডি এফ টুলস…

  • Do PDF যে কোন doc ফাইল থেকে pdf এ রুপান্তর করুন ডাউনলোড
  • Open Source PDF Split & Merge এখানে দেখুন

 উইন্ডোজ অরিজিনাল…

Sunday, December 23, 2012

ডিজিটাল কোরআন

বাংলাদেশে মহা গ্রন্থ ALL QURAN  এর web site উদ্ভধন হল ।আপনারা জারা পবিত্র কোরআনকে বাংলায় ,ইংরেজিতে, ওঁ আরবিতে দেখতে ,পডতে ,ওঁ সুনতে চাও এবং DOWNLODE কোরতে চাও  আণায়াশে কোরতে পারো ।<<<<<<<<এখানে ক্লিক করুন >>>>>>>>

Thursday, December 20, 2012

মুঠোফোনে ব্যস্ত পথচারী, বাড়ছে দুর্ঘটনা

মুঠোফোনে ব্যস্ত পথচারী, বাড়ছে দুর্ঘটনা


ঢাকা, ডিসেম্বর ১৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- প্রতি তিনজনে একজন পথচারী রাস্তা পার হওয়ার সময় মুঠোফোন ব্যবহার করে। এতে দুর্ঘটনার হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন গবেষকরা।

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের কিং কাউন্টির প্রশাসনিক কেন্দ্র এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দর নগরী সিয়াটলের ২০টি রাস্তায় ১ হাজারেরও বেশি পথচারীর রাস্তা পারাপারের দৃশ্য পর্যবেক্ষণ করে এ তথ্য জানিয়েছেন তারা।

‘ইনজুরি প্রিভেনশন’ নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে গবেষকরা জানান, ১০ শতাংশ পথচারী গান শুনতে শুনতে শুনতে, ৭ শতাংশ লিখতে লিখতে এবং ৬ শতাংশ কথা বলতে বলতে রাস্তা পার হন।

যারা লিখতে লিখতে রাস্তা পর হয় তাদের লাল বাতির সংকেত এড়িয়ে চলা এবং রাস্তার উভয় পাশ দেখে পার না হওয়ার প্রবণতা চার শতাংশ বেশি। তিন রাস্তার মাথা বা চৌরাস্তায় রাস্তা পার হতে তারা দুই সেকেন্ড বেশি সময় নেয় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

এছাড়া, যারা গান শুনতে শুনতে রাস্তা পার হয় তারা দ্রুত রাস্তা পার হলেও রাস্তার দুই পাশ না দেখে রাস্তা পার হওয়ার প্রবণতা থাকে।

মুঠোফোন ব্যবহার করে রাস্তা পার হওয়া মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোর মতোই ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ‘রয়েল সোসাইটি ফর দি প্রিভেনশন অব আ্যকসিডেন্ট’ এর বিশেষজ্ঞ কেভিন ক্লিনটন।

২০১১ সালের জুন থেকে পথচারীদের দুর্ঘটনার হার ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়ছে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহণ বিভাগ।

তাই লাখ লাখ পথচারী, সাইকেল আরোহী ও গাড়ি চালানোর সময় মুঠোফোন ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।
allearninginformationbd.blogspot.com

বায়োস্টারের নতুন মাদারবোর্ড

বায়োস্টারের নতুন মাদারবোর্ড

বাজারে এসেছে বায়োস্টার এ-৯৬০জি+গেমিং মাদারবোর্ড। এটি এএমডি এম৩+সকেটের এফএক্স বুলডোজার, ফেনম২, এথলন২, সেমপ্রন প্রসেসর সাপোর্টেড মাদারবোর্ড। ২ চ্যানেল ডিডিআর-৩ সর্বোচ্চ ১৬ জিবি র‌্যাম সাপোর্টেড, একটি পিসিআই এক্সপ্রেস এক্স-১৬-২.০ সøট, একটি পিসিআই সøট, চারটি সাটা-২.০, ছয়টি ইউএসবি-২.০, সাটা রেইড পোর্ট, রেডিওন এইচডি ৩০০০ গ্রাফিক্স, গিগাবিট লেন ও ৬ চ্যানেল এইচডি অডিও। এর মূল্য ৫,৫০০ টাকা।
ng� tH!� x� -family:Vrinda;mso-hansi-font-family:SutonnyMJ; mso-bidi-language:BN’>োচ্চ নিরাপদ। এর ওয়াইড রেঞ্জ অব ইনপুট ভোল্টেজ সুবিধার জন্য ভোল্টেজের দ্রুত ওঠানামা থেকে অফিস কিংবা বাড়িতে ব্যবহৃত কম্পিউটার বা ইলেকট্রনিকস পণ্যগুলোকে রাখে নিশ্চিন্ত ও সুরতি। এতে ব্যবহার করা হয়েছে বিশ্বের সর্বাধুনিক ইনন্টেলিজেন্ট ব্যাটারি ম্যানেজম্যান্ট সিস্টেম (IBMS) ও ইন্টেলিজেন্ট ব্যাকআপ মনিটরিং সফটওয়ার, যা এর ব্যাটারির স্থায়িত্ব বহু গুণে বাড়িয়ে দেয় এবং এর ব্যাকআপ টাইম পাওয়া যায় সর্বাধিক। এর মূল্য মাত্র ২,৮৫০ টাকা। ফোন : ০১৬৭১৩৩৩৭৭৭

allearninginformationbd.blogspot.com

 

কল অব ডিউটি-ব্লø্যাক অপস

কল অব ডিউটি-ব্লø্যাক অপস

ফার্স্টপারসন শুটিং গেমগুলোর মধ্যে কল অব ডিউটি অন্যতম জনপ্রিয় গেমিং সিরিজ। বিখ্যাত গেম কোম্পানি অ্যাক্টিভেশনের ব্যানারে এই গেমের যাত্রা শুরু হয়। এই সিরিজের গেমগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। প্রথম তিনটি গেমকে বলা হয়ে থাকে কল অব ডিউটি অরিজিনাল ট্রিলজি। তারপর বের হওয়া গেমটি কল অব ডিউটি ৪ নাম না দিয়ে মডার্ন ওয়ারফার নামে বের করা হয় এবং পরে গেমগুলোও এর সিকুয়াল হিসেবে বের হয়। কল অব ডিউটি- ব্ল্যাক অপস গেমটি ওয়ার্ল্ড অ্যাট ওয়ার গেমটির সিকুয়েল। গেমের পটভূমি হচ্ছে ১৯৬০ সাল, যখন আমেরিকা ও রাশিয়ার মধ্যে কোল্ডওয়ার বা ঠাণ্ডাযুদ্ধ চলছিল। শত্রুপরে এলাকায় ঢুকে বিভিন্ন গোপন মিশনে অংশ নিতে হবে গেমারকে। মিশনগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে খেলতে হবে। যেমনÑ মধ্য রাশিয়া, কিউবা, কাজাখাস্তান, হংকং, লাওস, ভিয়েতনাম, আরক্টিক সার্কেল প্রভৃতি। গেমের মূল ক্যাম্পেইন হচ্ছে একটি পরীামূলক রাসায়নিক যুদ্ধাস্ত্রকে ঘিরে, যার সাঙ্কেতিক নাম হচ্ছে নোভা-সিক্স। গেমে অ্যালেক্স ম্যাসন নামে একজন এজেন্টকে এবং সিআইএ (ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্সি) এজেন্ট জেসন হুডসনকে নিয়েও বিভিন্ন মিশন খেলতে হবে। এ ছাড়া রেড আর্মির সদস্য ভিক্টর রেজনভকে নিয়েও খেলা যাবে। গেমের মূল সময়কাল হচ্ছে ১৯৬৮ সাল কিন্তু পুরো গেমটিতে ১৯৬১ থেকে ১৯৬৮ সালের মধ্যে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন মিশনের স্মৃতিচারণ এই গেমের মূল উপজীব্য। গেমের শুরুতেই দেখানো হয়েছে এসএডি (স্পেশাল অ্যাক্টিভিটিস ডিভিশন) অপারেটিভ অ্যালেক্স ম্যাসন চেয়ারের সাথে বাঁধা অবস্থায় বসে আছে এবং মাইকে একটি কণ্ঠস্বর তার কাছে বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করছে। আর উত্তর দিতে না চাইলেই তাকে ইলেকট্রিক শক দেয়া হচ্ছে আসল ঘটনা তার মুখ থেকে শোনার জন্য। তার অতীতের বিভিন্ন মিশন যখন সে বর্ণনা করবে তখন গেমারকে সেসব মিশন খেলতে হবে।
পিসি রিকয়্যারমেন্ট
প্রসেসর : ইন্টেল কোর টু ডুয়ো ২.২ গিগাহার্টজের বা সমমানের এএমডি অথলন এক্স ট ৪৮০০+, র‌্যাম : ২ গিগাবাইট, গ্রাফিকস কার্ড : এনভিডিয়া জিফোর্স ৮৬০০ জিটি বা এটিআই রাডেওন এইচডি ৪৬৫০ এবং ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস : ১২ গিগাবাইট।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে সোস্যাল মিডিয়া

রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে সোস্যাল মিডিয়া

বিশ্বের রাজনীতিতে বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ফেসবুক ও টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলো। সাম্প্রতিক সময়ে আরব বিশ্বের রাজনীতিতে এসব সাইটের ভূমিকা প্রকট হচ্ছে। সম্প্রতি বিশ্বের ২১টি দেশের ওপর জরিপ পরিচালনা করেছে গবেষণা সংস্থা পিউ রিসার্চ। গত মার্চ ও এপ্রিলে জরিপটি চালায় পিউ রিসার্চ। বিশ্বের ২১টি দেশের ২৬ হাজার মানুষের ওপর এ জরিপ চালানো হয়েছে। তাদের প্রকাশিত জরিপ থেকে জানা গেছে, সামাজিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রকাশের জন্য সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার করছে বিভিন্ন দেশের জনগণ। পিউ রিসার্চ সেন্টারের ‘গ্লোবাল অ্যাটিটিউড প্রজেক্ট সারভে’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় রাজনীতি, সমাজ ও ধর্মের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সামাজিক সাইটে প্রচুুর সক্রিয় হচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। বিশেষ করে আরব বিশ্বের জনগণ সামাজিক সাইটে বেশি সক্রিয়। এ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে আরব বসন্তের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল মিসর ও তিউনিসিয়া। এ দুই দেশে গণজাগরণের েেত্র সামাজিক যোগাযোগের সাইট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। অভ্যুত্থান চলাকালে এ দুই দেশের প্রতি ১০ জন সামাজিক সাইট ব্যবহারকারীর ছয়জনই এসব সাইটে রাজনীতি বিষয়ে বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করেছেন। ২১টি দেশের েেত্র এর হার এক-তৃতীয়াংশ। তিউনিসিয়া, মিসর ও জর্ডানেও এ হার মোটামুটি একই। তরুণেরা সামাজিক যোগাযোগ সাইটে রাজনীতি নিয়ে বেশি মতামত প্রকাশ করেন, যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের প্রবণতা বেশি। জরিপে দেখা গেছে, ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের হার সবচেয়ে বেশি। লেবাননের সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহারকারীদের ৬৮ শতাংশ এসব সাইটে রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে বলে পিউ রিসার্চ জানায়। সামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত প্রকাশ করা ব্যক্তির হার ৮১ শতাংশ। উচ্চশিতি ও তরুণদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের প্রবণতা বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, রাশিয়া, স্পেন ও চেক প্রজাতন্ত্রের প্রায় ৫০ শতাংশই সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার করেন আর পোল্যান্ড, ব্রাজিল, ফ্রান্স ও ইতালিতে এ হার ৪০ শতাংশ। উন্নত দেশের মধ্যে জাপান ও জার্মানিতে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের হার কম বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। এ দুই দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অর্ধেকেরও কম ব্যক্তি সামাজিক সাইট ব্যবহার করেন।

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

প্রযুক্তি কর্নার

 

শেষ হলো
ফেসবুকের পলিসি পরিবর্তনের ভোট
টানা এক সপ্তাহ ভোটগ্রহণের পর শেষ হয়েছে ফেসবুকের পলিসি পরিবর্তন নিয়ে উন্মুক্ত ভোট। ভবিষ্যতে ফেসবুক সংশ্লিষ্ট কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পাবলিক ভোটিং সুবিধা থাকবে কিনা এবং ইনস্টাগ্রামের সঙ্গে ডেটা শেয়ার করা হলে তা কিভাবে করা হবে, এরকম একাধিক নীতি নির্ধারণের জন্য আয়োজন করা হয়েছিল উন্মুক্ত ভোটের। খবর সিএনএন-এর। ফেসবুকে ওপেন ভোটটি হোস্ট করে একটি থার্ড-পার্টি ওয়েব ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান। ভোটিং থেকে নিশ্চিন্ত কোন সিদ্ধান্তে আসতে কম করে হলেও ৩০ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারীর এতে অংশ নিতে হবে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষের দাবি অনুযায়ী, ১শ’ কোটিরও বেশি অ্যাকটিভ ইউজার রয়েছে সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটটির। সুতরাং, কম করে হলেও ৩০ কোটি ব্যবহারকারীর ভোট দিতে হবে। তবে ৩০ শতাংশের স্থানে ভোটে অংশ নেন মাত্র দশমিক ২ শতাংশ ব্যবহারকারী। ফেসবুক ভাইস প্রেসিডেন্ট এলিয়ট শ্রেজ এ ব্যাপারে জানান, ৩০ শতাংশের কম ভোট পড়লে ভোটের ফলাফল পরামর্শমূলক বলে বিবেচনা করা হবে। তবে ভোটে অংশ নেয়া ৬ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫২ জন ব্যবহারকারীর মধ্যে ৮৮ শতাংশ ফেসবুকের বর্তমান পলিসিগুলো অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে ভোট দেন। নিজেদের পলিসিগুলোর মধ্যে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ যে পরিবর্তনগুলো আনতে চাইছে তার মধ্যে রয়েছে, ডেটা ইউজ পলিসি এবং স্টেটমেন্ট অব রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটিজ। এ ছাড়াও ২০০৯ সালে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা এবং যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে চালু করা পাবলিক ভোটিং সিস্টেমটিও বাদ দিতে চাইছে ফেইসবুক। ভোটের ফলাফল প্রকাশ করবে তৃতীয় পক্ষের ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানটি। তবে ২৯ কোটি ব্যবহারকারীর ভোট যদি কোন অলৌকিক উপায়ে হাজির না হয় তবে ভোটের ফলাফল অনেকটাই পরিষ্কার।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

মস্তিষ্কের জন্য মাত্র ১২ ওয়াট শক্তিই যথেষ্ট

 মস্তিষ্কের জন্য মাত্র ১২ ওয়াট শক্তিই যথেষ্ট


টিমটিমে আলোর জন্য একটা ১২ ওয়াটের বাল্বের যতটুকু শক্তি লাগে, সেই সামান্য শক্তিই মানুষের মস্তিষ্কের অসাধারণ কাজ করার জন্য যথেষ্ট। সারা দিন কাজ করতে মস্তিষ্কের যে শক্তি ব্যয় হয়, তা মাত্র দুটি সাগর কলাতেই রয়েছে। মানুষের মস্তিষ্ক সারা শরীরের ওজনের মাত্র ৩ শতাংশ। কিন্তু সে শরীরের মোট শক্তির প্রায় ১৭ শতাংশ ব্যয় করে। শক্তি ব্যয়ের অনুপাতটা একটু বেশি। কারণ, মস্তিষ্ক কাজ না করলে তো শরীর চলবে না। তার মানে এই নয় যে পরীক্ষার পড়া তৈরি করতে বেশি বেশি খেতে হবে। সেটা হয়তো কিছুটা দরকার। তবে মনে রাখতে হবে যে মস্তিষ্কের বেশির ভাগ শক্তি ব্যয় হয় স্নায়ুকোষ বা নিউরন ও স্নায়ুকোষগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী ঝিল্লির রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রকে চিন্তাভাবনার জন্য সদা প্রস্তুত রাখার জন্য।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

মঙ্গলে মধুরেণুর সন্ধানে

মঙ্গলে মধুরেণুর সন্ধানে

  • কিউরিওসিটির অবতরণস্থল গ্যালে কার্টার কিউরিওসিটির অবতরণস্থল গ্যালে কার্টার
  • মঙ্গলের বুকে কিউরিওসিটির পথচলা মঙ্গলের বুকে কিউরিওসিটির পথচলা
1 2
নয় মাসের যাত্রা শেষে গত ৬ আগস্ট মঙ্গলের বুকে পদার্পণ করে রোভার কিউরিওসিটি। ২০১১ সালের নভেম্বর মাসে ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভারেল থেকে যাত্রা শুরু করে কিউরিওসিটি। সাড়ে আট মাসের এই অভিযানে যানটি এরই মধ্যে বিকিরণের ওপর নানা তথ্য সংগ্রহ করেছে। মঙ্গলের পথে কিউরিওসিটি ৩৫ কোটি ২০ লাখ মাইল পাড়ি দিয়েছে। ১২ বছরের প্রস্তুতি শেষে এ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ২৫০ কোটি ডলার। মাকড়সা আকৃতির নাসার রোবট যান রোভার কিউরিওসিটি ৬ আগস্ট গ্রিনিচ মান সময় ভোর পাঁচটা ৩২ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ১১টা) লাল গ্রহটিতে সফলভাবে অবতরণ করে।
অবতরণের জন্য গিরিখাদ গ্যালে কার্টার বেছে নেওয়া হয়েছিল।

নিঃসঙ্গ সারথি
লাল গ্রহে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে কিউরিওসিটি, যেন অবকাশের কোনোই সুযোগ নেই। পৃথিবীর মানুষেরা যখন রাতে বিশ্রাম নেয়, তখন মঙ্গলের বুকে দাপিয়ে বেড়ায় রোভারযানটি। নিঃসঙ্গ সারথি ঘুরে বেড়াচ্ছে মঙ্গলের বুকের নানা রহস্যের কূলকিনারা করতে। আগামী দুই বছর কিউরিওসিটি গিরিখাদের তলা থেকে ধীরে ধীরে ওপরে উঠবে। এটি পাথুরে ভূমি খুঁড়ে দেখবে, সেখানে প্রাণের বিকাশের কোনো পরিবেশ আছে কি না। অবতরণের কয়েক মিনিট পর থেকে কিউরিওসিটি সক্রিয় হয়ে ওঠে। প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে যন্ত্রপাতি পরীক্ষায় ব্যস্ত সময় কাটে কিউরিওসিটির। প্রথম দিন মঙ্গলের তেজস্ক্রিয় মাপতে আর যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখতে সময় কেটেছে কিউরিওসিটির। মঙ্গলের দ্বিতীয় দিনে এ পরীক্ষার অংশ হিসেবেই কিউরিওসিটি মাস্তুল খাড়া করেছে।

প্রথম ছবি, পৃথিবীর জন্য পোস্টকার্ড
কিউরিওসিটির মাস্তুলে দুটি ক্যামেরা লাগানো আছে। ৩৪ মিলিমিটার ক্যামেরার সঙ্গে যুক্ত আছে ১০০ মিলিমিটার টেলিফটো লেন্সের ক্যামেরা। দুটি ক্যামেরা মিলিয়ে উন্নতমানের ছবি তুলতে পারে রোভারটি। মাস্তুলের সঙ্গে লাগানো ক্যামেরা ব্যবহার করে তৃতীয় দিনে মঙ্গলের প্রাকৃতিক দৃশ্যের রঙিন ছবি তোলে কিউরিওসিটি। পৃথিবীবাসীর কাছে মঙ্গলের পরিচয় লাল হলেও কিউরিওসিটির তোলা ছবিতে ভেসে আছে ধূসর খটখটে মঙ্গলপৃষ্ঠের ছবি। কিউরিওসিটির পাঠানো সে ছবিগুলো যেন মঙ্গল থেকে পৃথিবীবাসীকে পাঠানো ‘রঙিন পোস্টকার্ড’। মঙ্গল থেকে পৃথিবীতে তো এখন মুঠোফোন, টেলিফোন বা ফ্যাক্স যোগাযোগ স্থাপিত হয়নি, তাই পোস্টকার্ডগুলোই কিউরিওসিটির ভরসা!

অণুজীব খোঁজে শিলাসন্ধানী রোভার
‘কিউরিওসিটি’ লেজার ব্যবহার করে মঙ্গলের বিভিন্ন শিলাখণ্ড বিশ্লেষণ করে। লেজার রশ্মি দিয়ে মঙ্গলের পৃষ্ঠে প্রথম ‘করোনেশন’ নামের শিলাখণ্ড ভেঙে বিশ্লেষণ করে কিউরিওসিটি। রাসায়নিক ও ক্যামেরা যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে তৈরি কেমক্যাম শিলাখণ্ডের অণু বিশ্লেষণ করে পৃথিবীতে তথ্য পাঠাচ্ছে। শিলাখণ্ড পরীক্ষার এ পদ্ধতির নাম দিয়েছেন ‘লেজার-ইনডিউসড বেকডাউন স্পেকট্রোকপি’। সম্প্রতি যানটি মঙ্গলে এমন পাথর খুঁজে পেয়েছে, যা এর আগে পাওয়া মঙ্গলের পাথরের মতো নয়। কিউরিওসিটি একটি ফুটবলের সমান ওই পাথরটি খুঁজে পায়। বিজ্ঞানীরা প্রথমে ভেবেছিলেন, পাথরটি মঙ্গলের আর দশটি সাধারণ পাথরের মতোই। তবে পাথরটি সে রকম নয়। গবেষকেরা দেখতে পান, হাওয়াই বা সেন্ট হেলেনার মতো সামুদ্রিক দ্বীপগুলো এবং রিও গ্রান্ডির মতো মহাদেশীয় উপত্যকা অঞ্চলে (যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো থেকে মেক্সিকোর চিহুয়াহুয়া পর্যন্ত এই অঞ্চলের বিস্তৃতি) প্রাপ্ত অস্বাভাবিক ধরনের পাথরের সঙ্গে এই পাথরটির যথেষ্ট মিল আছে। যানটি বর্তমানে এর প্রথম বৈজ্ঞানিক গন্তব্য গ্লেনেগ্লের দিকে যাচ্ছে। ওই এলাকায় রয়েছে পৃথক তিন ধরনের শিলা।

ধূলিদানবের সন্ধানে রোভার
মঙ্গলপৃষ্ঠে ধূলিদানবদের দৌড়াদৌড়ি এত দিন পৃথিবীবাসীকে রহস্যের সৃষ্টি করলেও, রহস্যের কূলকিনারা করতে ব্যর্থ ছিল মর্ত্যের মানুষ। গ্রহপৃষ্ঠে সহসা বিশাল আকারের টর্নেডো বা ধূলির ঝড় ওঠে। একে ‘ডাস্ট ডেভিল’ বা ‘ধূলিদানব’ বলা হয়। লাল গ্রহে মর্ত্যবাসী শার্লক হোমসের মতো অনুসন্ধানী ‘কিউরিওসিটি’ এ ধূলিদানবের অস্তিত্ব টের পেয়েছে। গ্যালে কার্টারেও এ ধূলিদানবের অস্তিত্ব রয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা। মঙ্গল গ্রহের বসন্ত ও গ্রীষ্মকালে একধরনের ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়। মঙ্গলের ঘূর্ণি পৃথিবীর ঘূর্ণির চেয়ে আলাদা। মঙ্গলের এ ঘূর্ণির রহস্যভেদ করতে পারলে মঙ্গলের আবহাওয়া ও গঠন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা যাবে। কিউরিওসিটির ওয়েদার স্টেশনের সাহায্যে এ ডাস্ট ডেভিলের তথ্য পাওয়ার আশা করছেন গবেষকেরা। কিউরিওসিটির বিশেষ মাস্তুল বা মাথার ওপর বসানো অ্যান্টেনা ক্যামেরা ও কেমিক্যাল লেজারের সাহায্যে বাতাসের দিক, গতি, বাতাসের তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ও ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা নির্ণয় করার সুবিধা রয়েছে। কিউরিওসিটির সঙ্গে বিশেষভাবে যুক্ত রয়েছে বায়ুর চাপ মাপার যন্ত্র ও আলট্রাভায়োলেট সেন্সর, যা ছয়টি আলাদা তরঙ্গদৈর্ঘ্য শনাক্ত করতে পারে। ধূলিদানবের ছবি তুলতে ব্যর্থ হলেও কিউরিওসিটির ওয়েদার স্টেশন ধূলিদানবের পাঁচটি বৈশিষ্ট্য শনাক্ত করতে পেরেছে। এ ধূলিদানবের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে বাতাসের চাপ, দিক, গতি, তাপমাত্রা ও অতিবেগুনি রশ্মির মতো বিষয়গুলো।

এক নজরে
কিউরিওসিটি রোভার
 পৃথিবী থেকে অভিযাত্রা: ২৬ নভেম্বর ২০১১
 মঙ্গলে অবতরণ: ৬ আগস্ট ২০১২
 অবতরণস্থল: এয়োলিস পলাস, গ্যালে জ্বালামুখ
 বর্তমান অবস্থান: অবতরণের স্থল থেকে ২৮৯ মিটার দূরে
তথ্যসূত্র: নাসা, উইকিপিডিয়া
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

ইউটিউব খুলতে গুগল সহযোগিতা করছে না

ইউটিউব খুলতে গুগল সহযোগিতা করছে না

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেছেন, বর্তমানে দেশে বন্ধ থাকা বিশ্বের জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব এখনো না খোলার পেছনে গুগলের অসহযোগিতাই দায়ী।
‘দ্রুত দেশে ইউটিউব খুলে দেওয়া হবে’ উল্লেখ করে সুনীল কান্তি বোস বলেন, ‘আমরা এ ব্যাপারে চেষ্টা করছি।’ তিনি জানান, ইউটিউব কর্তৃপক্ষ অন্য দেশের আহ্বানে যেভাবে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে, বাংলাদেশের সঙ্গে তা করেনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশে গুগল প্রতিনিধির সঙ্গেও আলাপ হয়েছে।
আজ বুধবার বিটিআরসি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সুনীল কান্তি বোস এ তথ্য জানান।
অবৈধ উপায়ে বিদেশি টেলিযোগাযোগ ব্যবসা বা ভিওআইপি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে গুটিকয়েক লোক লুটে নিচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।’
বিটিআরসি কখনোই অবৈধ ভিওআইপিকে প্রশ্রয় দেবে না, দাবি করে সুনীল কান্তি বোস বলেন, ইতিমধ্যে বিটিসিএলের ৭০ শতাংশ অবৈধ কল টার্মিনেশন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। তিনি জানান, ইন্দোনেশিয়ায় ৬৪ এবং ভারতে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত অবৈধ ভিওআইপি কল হয়। ভিওআইপি সরাসরি নির্মূল করতে না পারলেও সব মিলিয়ে এখন বৈধ কলের সংখ্যা অনেক বেড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে থ্রি-জি লাইসেন্স প্রসঙ্গে বিটিআরসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আগামী রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে থ্রি-জি (তৃতীয় প্রজন্মের প্রযুক্তি) লাইসেন্স গাইডলাইন অনুমোদিত হলে শিগগিরই নিলামে যেতে পারব।’ এছাড়া থ্রি-জির জন্য তরঙ্গ বা স্পেকট্রামের দাম আরও কমানো হবে বলেও জানান তিনি।
মুঠোফোন অপারেটরগুলোর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানের নিরীক্ষা করা হবে জানিয়ে সুনীল কান্তি বোস বলেন, ‘গতবারের অডিট করা নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনা হয়েছে। কেউ কেউ আদালতেও গেছে। আমরা এগুলো চাই না। তাই আন্তর্জাতিকভাবে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।’ গ্রামীণফোনের অডিট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আদালতে রয়েছে। এ নিয়ে কথা বলা ঠিক নয়।’
সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন সময়োপযোগী ও শক্তিশালী অবকাঠামো। পাশাপাশি দেশের সর্বত্র অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছে দিতে প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট অবকাঠামো ও নিজস্ব স্যাটেলাইট—এ কথা উল্লেখ করে বিটিআরসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের দেশে ব্রডব্যান্ডের নামে যে সেবা দেওয়া হচ্ছে, তা আন্তর্জাতিক মানের নয়।’
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

পাইথনে তৈরি একটি অ্যাড্রেসবুক

পাইথনে তৈরি একটি অ্যাড্রেসবুক

আজকের পর্বে আমরা ছোট একটি অ্যাড্রেসবুকের প্রোগ্রাম বানাব। গত পর্ব পর্যন্ত যেসব উদাহরণ দেখানো হয়েছে, তা দিয়েই এ ধরনের অ্যাড্রেসবুক বানানো সম্ভব। তাহলে দেখুন, কীভাবে বানাতে হবে এ ধরনের একটি অ্যাড্রেসবুক:
def savetofile (text):
file=open(“contacts.bin”,”a”)
file.write (text)
file.close ()
print (“Saved Successfully”)
def readfromfile () :
try :
file=open (“contacts.bin”,”r”)
while True :
str=file.readline ()
if len(str)==0 :
break
print (str)
file.close ()
except FileNotFoundError :
print (“File doesn¤t exist”)
l=1
while l==1:
print (“Enter 1 for new entry”)
print (“Enter 2 to view all”)
print (“Enter 9 to exit”)
i=input (“Enter your input: “)
if i==”1”:
(এ পর্বের বাকি অংশ ছাপা হবে আগামী শনিবার)
—মাহ্দী ইসলাম  

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

ল্যাপটপে উপহার

ল্যাপটপে উপহার

বিজয়ের মাসে তোশিবা ল্যাপটপে বিশেষ বিজয় অফার ঘোষণা করেছে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। এর আওতায় যেকোনো মডেলের তোশিবা ল্যাপটপ কিনলে পাওয়া যাবে মোবাইল ফোন। এই অফার তোশিবার মিনি ও সেলেরন ল্যাপটপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। অফার চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

ল্যাপটপে পুরস্কার

ল্যাপটপে পুরস্কার

এক্সিকিউটিভ টেকনোলজিস লিমিটেড প্রতিটি এসার নোটবুকের সঙ্গে দিচ্ছে নিশ্চিত উপহার। এ অফারের আওতায় এসার মল থেকে যেকোনো মডেলের নোটবুক ক্রয়ের সঙ্গে পাওয়া যাবে স্ক্র্যাচ কার্ড। স্ক্র্যাচ কার্ডে রয়েছে নিশ্চিত পুরস্কার। আফার চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।

বিআইডিডি চট্টগ্রাম শাখা চালু

বিআইডিডি চট্টগ্রাম শাখা চালু

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী টাওয়ারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইডিডি) শাখা চালু হয়েছে। এতে গ্রাফিকস ডিজাইন, ইন্টেরিয়র ডিজাইন, অটোক্যাডসহ বিভিন্ন কোর্স শেখানো হবে।
—বিজ্ঞপ্তি

ঢাকায় আইসিটি মেলা শুরু

ঢাকায় আইসিটি মেলা শুরু

রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্ল্যান সিটি সেন্টারে গতকাল বুধবার থেকে শুরু হয়েছে ছয় দিনের কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-পণ্য প্রদর্শন ও সেবার মেলা ‘ডিজিটাল আইসিটি ফেয়ার-২০১২’। টেকসই সবুজ প্রযুক্তির আহ্বানে মেলার এবারের স্লোগান ‘বি দ্য চেঞ্জ, স্টার্ট গ্রিন নাউ’।এ মেলার আয়োজক মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার দোকান মালিক সমিতি। ষষ্ঠবারের মতো আয়োজিত এই মেলা চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গতকাল বিকেলে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর মেলা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, ‘এ ধরনের মেলা আয়োজনের ফলে মানুষের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান ও সচেতনতা বাড়বে। তথ্যপ্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে দেশের জ্বালানি শক্তি ও বিদ্যুতেরও ব্যবহার বাড়ছে। তবে এ সময় কম শক্তি বা বিদ্যুতে অধিক সময় চলবে এ ধরনের প্রযুক্তি-পণ্যের ব্যবহার ও প্রসার বাড়াতে হবে।’ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন সাংসদ ফজলে নূর তাপস, এশিয়ান ওশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব কম্পিউটিং অর্গানাইজেশনের (অ্যাসোসিও) সভাপতি আবদুল্লাহ এইচ কাফি, কিউবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফয়সাল হায়দার, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির মহাসচিব এস এ কাদের, বৃহত্তর এলিফ্যান্ট রোড দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোতাহার হোসেন, এলিফ্যান্ট রোড কম্পিউটার সমিতির সভাপতি আমির হোসেনসহ অনেকে।
মেলার আহ্বায়ক তৌফিক এহেসান জানান, মেলা উপলক্ষে মাল্টিপ্ল্যান সিটি সেন্টারের তৃতীয় থেকে দশম তলা পর্যন্ত প্রায় ৫৫০টি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে পণ্য ক্রয়ে বিশেষ ছাড় ও উপহার দেওয়া হচ্ছে। চলতি বছরের সেরা প্রযুক্তি ও আসছে বছরের নতুন প্রযুক্তিগুলোও মেলায় প্রদর্শন করা হবে।
মেলা আজ থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে। প্রবেশ টিকিটের দাম ১০ টাকা। শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে প্রবেশ করতে পারবেন। মেলার প্রধান পৃষ্ঠপোষক কিউবি, সহ-পৃষ্ঠপোষক আসুস, গিগাবাইট, বুলগার্ড, লজিটেক, ফুজিত্সু ও টিপিলিংক।
—জিয়াউর রহমান চৌধুরী
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

মোবাইল ফোনে প্রসূতিসেবা চালু

মোবাইল ফোনে প্রসূতিসেবা চালু

আপনজনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই সেবায়া একজন প্রসূতি মাকে নিবন্ধন করালেন আ ফ ম রুহুল হক আপনজনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই সেবায়া একজন প্রসূতি মাকে নিবন্ধন করালেন আ ফ ম রুহুল হক
প্রসূতি মায়েদের জন্য মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্যসেবা চালু করেছে সরকার। এতে গর্ভবতী মায়েদের এবং গর্ভকালীন ও জন্ম-পরবর্তী শিশুদের যথাযথ যত্ন নিতে উদ্বুদ্ধ করা হবে স্বাস্থ্যতথ্য প্রদানের মাধ্যমে। ‘আপনজন’ নামের এই প্রকল্প চালু হয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে। ইউএসএআইডির অর্থায়নে মোবাইল অ্যালায়েন্স ফর ম্যাটারনাল অ্যাকশনের (মামা) সহযোগিতায় ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ নেটওয়ার্কের (ডিনেট) মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে।
গত সোমবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক। এ সময় তিনি শাহিদা নামের একজন গর্ভবতী মায়ের ‘আপনজন’ প্রকল্পে নিবন্ধন করে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘মাতৃ ও নবজাতক মৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে অবদান রাখতে দেশব্যাপী এই কার্যক্রম চালু করা হলো, যা ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার একটি মাইলফলক।’ এ ছাড়া বর্তমানে মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি লাখে ৩২০ থেকে ১৯৪-এ নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) মুজিবুর রহমান ফকির, ইউএসএআইডির মিশন ডিরেক্টর রিচার্ড গ্রিন, মামার গ্লোবাল ডিরেক্টর কার্স্টেন গ্যাগনেয়া, ডি.নেটের নির্বাহী পরিচালক অন্যন্য রায়হান ও অ্যাকসেস টু ইনফরমেশনের (এটুআই) নীতিমালা পরামর্শক আনীর চৌধুরী।
এই কর্মসূচির মাধ্যমে প্রসূতি মায়েরা মোবাইল ফোনে পাবেন সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য। এ জন্য যেকোনো মোবাইল ফোন থেকে ১৬২২৭ নম্বরে ফোন করে ১ চেপে নিবন্ধন করতে হবে। সাধারণভাবে প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণাগুলো জানানো, গর্ভবতী ও নতুন মায়েদের স্বাস্থ্যসংক্রান্ত বিপদ ও বিপদচিহ্নগুলো সম্পর্কে জানানো, স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর সঙ্গে তাঁদের সংযোগ ঘটানো, পরিবার পরিকল্পনার সুফলগুলো জানানোই মূলত ‘আপনজন’ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
দরিদ্ররা বিনা মূল্যে এই সুবিধা পাবেন বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। এ ছাড়া এই কার্যক্রমে প্রসূতি মায়েদের জন্য মোবাইল ফোনসেবা কর্মসূচি বাস্তবায়নে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকেও ব্যবহার করা যাবে। বিস্তারিত জানা যাবে www.aponjon.com.bd ঠিকানার ওয়েবসাইটে। —নুরুন্নবী চৌধুরী
 
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

আসছে অনুভূতিসম্পন্ন কম্পিউটার

আসছে অনুভূতিসম্পন্ন কম্পিউটার

নিজের বুদ্ধিতেই দেখবে, শুনবে, বুঝবে এবং সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে কম্পিউটার। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই তা সম্ভব। কম্পিউটারের ভবিষ্যত্ সম্পর্কে ১৭ ডিসেম্বর বার্ষিক একটি সম্মেলনে এমনই তথ্য জানিয়েছে কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস (আইবিএম)। প্রতিষ্ঠানটির গবেষকেরা জানান, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই মানুষের মতো ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য অনুভূতিসম্পন্ন হয়ে উঠতে পারে কম্পিউটার। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস।
‘আইবিএম ৫ ইন ৫’ নামের বার্ষিক এ অনুষ্ঠানে আইবিএম জানিয়েছে, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এমন কম্পিউটার তৈরি হবে, যা হবে মানুষের মতোই অনুভূতিসম্পন্ন। কম্পিউটারে থাকবে পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের অনুভূতি শনাক্ত করার প্রযুক্তি। এর ফলে দেখা, শোনা, গন্ধ নেয়া, স্বাদ শনাক্তকরণ এবং স্পর্শের অনুভূতি বুঝতে পারবে কম্পিউটার।
আইবিএমের ভাষ্য, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই দ্রুতগতির কম্পিউটারে যন্ত্রাংশ তৈরি করা সম্ভব হবে যা কম্পিউটার ও মুঠোফোনে ব্যবহার করা যাবে। কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। মানুষের সহকারী হিসেবে স্থান দখল করবে বুদ্ধিমান কম্পিউটার।
আইবিএমের গবেষক বার্নি মেয়ারসন এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের আইবিএমের গবেষকেরা একত্রে উন্নত প্রযুক্তির কম্পিউটার অনুভূতিসম্পন্ন কম্পিউটার তৈরিতে কাজ করছেন।
বার্নি আরও জানিয়েছেন, মানুষের মস্তিষ্ক যেভাবে কাজ করে এবং যেভাবে শেখে কম্পিউটারের ক্ষেত্রেও এ পদ্ধতি প্রয়োগ করা সম্ভব হবে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

অ্যান্ড্রয়েডে কম্পিউটারের ভাইরাস!

অ্যান্ড্রয়েডে কম্পিউটারের ভাইরাস!

অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর স্মার্টফোনগুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে কম্পিউটারের জন্য তৈরি বিভিন্ন ভাইরাস। সাইবার অপরাধীরা অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয় বিনা মূল্যের গেমগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন কম্পিউটার স্প্যাম ছড়াচ্ছে। মুঠোফোন নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ক্লাউডমার্ক ও লুক আউট সম্প্রতি এক গবেষণায় এ তথ্য পেয়েছে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি অনলাইন।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, অ্যান্ড্রয়েডের গেমের সঙ্গে স্প্যাম ছড়ানোর সফটওয়্যার ইনস্টল হয়ে গেলে তা কন্টাক্ট লিস্টে থাকা অন্যান্য মুঠোফোন নম্বরেও ছড়াতে থাকে।
জানা গেছে, অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয় গেম অ্যাংরি বার্ডস স্পেস, নিড ফর স্পিড মোস্ট ওয়ান্টেডের মতো জনপ্রিয় গেমগুলো স্প্যাম ছড়ানোর কাজে ব্যবহূত হচ্ছে।
ক্লাউডমার্কের গবেষকেরা জানিয়েছেন, স্প্যাম ছড়ানোর প্রাথমিক অবস্থায় ভাইরাস আক্রান্ত মুঠোফোন থেকে কন্টাক্ট তালিকায় থাকা মুঠোফোন নম্বরে বিনা মূল্যের অ্যান্ড্রয়েড গেম খেলার বার্তা পৌঁছায় এবং বিভিন্ন উপহার জেতার প্রলোভন দেখায়।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

গুগল ডুডলে গ্রিম ভাইদের রূপকথার ২ শতাব্দী


গুগল ডুডলে গ্রিম ভাইদের রূপকথার ২ শতাব্দী

শিশুদের জগৎ বড়দের চেয়ে শুধু আলাদাই নয়, অনেক অনেক রঙিন আর প্রাণবন্তও বটে। বিশ্বের অনেক শিশুসাহিত্যিক তাঁদের লেখায় এই রংদার জগত্টাকে ফুটিয়ে তুলেছেন আরও আকর্ষণীয় করে। মজার মজার গল্প, ছড়া, রূপকথা দিয়ে তারা তৈরি করেছেন অন্যরকম এক ভুবন। গুগলের হোমপেজে আজ এরকম সুন্দর একটি রংদার ডুডল শোভা পাচ্ছে। গ্রিম উপকথার ২০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ ডুডল তৈরি করেছে গুগল। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
উনিশ শতকের জার্মান শিশুসাহিত্য ‘চিলড্রেনস অ্যান্ড হাউসহোল্ড টেলস’ই গ্রিম ভাইদের উপকথা হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এ উপকথা সংগ্রহ করেছিলেন গ্রিম ব্রাদার্স বা গ্রিম ভাইয়েরা। তাঁরা ছিলেন জার্মান অধিবাসী।
জ্যাকব লুডউইগ কার্ল গ্রিম এবং উইহেম কার্ল গ্রিম ছিলেন দুই ভাই। তাঁদের দুজনকে একত্রে বলা হয় গ্রিম ব্রাদার্স। এই দুই ভাই একত্রে জার্মানির প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে লোককথা বা উপকথা বা মানুষের মুখে মুখে যেসব গল্প প্রচলিত ছিল সেগুলো সংগ্রহ করেন। তারপর সে গল্পগুলোকে গ্রিম’স ফেয়ারি টেলস নামে ১৮৫৭ সালে প্রকাশ করেন। তাঁদের এসব সংগ্রহের মধ্যে রয়েছে ‘স্নো হোয়াইট’, ‘হ্যানসেল অ্যান্ড গ্রেটেল’,‘রুপানজেল’ উল্লেখযোগ্য। বিশ্বে জুড়েই তাদের সংগৃহীত এসব রূপকথা আজো সমান জনপ্রিয়।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

ব্রাজিলিয়ান ‘আইফোন’!


ব্রাজিলিয়ান ‘আইফোন’!

যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলই কেবল আইফোন তৈরি করে না। সম্প্রতি ব্রাজিলের ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আইজিবি ইলেকট্রনিকা তাদের নিজস্ব আইফোন বাজারে এনেছে। এক খবরে ইন্দো এশিয়ান নিউজ সার্ভিস জানিয়েছে, ব্রাজিলের এ প্রতিষ্ঠানটি অ্যাপলের আইফোনের নাম নকল করছে না। নাম বিভ্রাটের আশঙ্কা থাকলেও আইজিবি জানিয়েছে, আইফোন নামটি তাদের ইনটেলেকচুয়াল প্রপারটি। ব্রাজিলে এ নামটির মেধাস্বত্ব তাদের। তাই বৈধভাবে আইফোন ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বাজারে এনেছে তারা।
আইজিবি জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি সাধারণত গ্রাডিয়েন্তে ব্র্যান্ডের পণ্য তৈরি করে। তবে‎ ২০০৮ সালে তারা ব্রাজিলে আইফোন নামটি ব্যবহারের জন্য আদালতের অনুমোদন পেয়েছে। ২০০০ সালে আইফোন ব্র্যান্ড নামের জন্য আবেদন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
আইজিবি জানিয়েছে, তারা ব্রাজিলে নিজস্ব ব্র্যান্ড আইফোন নাম ব্যবহারের স্বত্ব সংরক্ষণে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে। তবে ব্রাজিলে অ্যাপলের পণ্য আইফোন নামে বিক্রি করা হলে মামলা করা হবে কিনা-সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানায়নি আইজিবি।
আইজিবির তৈরি আইফোনে রয়েছে ৩.৭ ইঞ্চি মাপের টাচ সেনসিটিভ স্ক্রিন, দুই সিম ব্যবহারের সুবিধা। থ্রিজি, ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ সুবিধার আইফোন চলে অ্যান্ড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড অপারেটিং সিস্টেমে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

টাইমের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের তালিকায় টিম কুক

টাইমের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের তালিকায় টিম কুক

টিমোথি ডি. কুক টিমোথি ডি. কুক
২০১২ সালে টাইম সাময়িকীর বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের তালিকায় দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন অ্যাপল ইনকরপোরেশনের প্রধান নির্বাহী টিম কুক। চলতি বছরে আলোচনার কেন্দ্রে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে টিম কুক ছিলেন অন্যতম। খবর রয়টার্সের।
দ্বিতীয়বারের মতো টাইম সাময়িকীর বর্ষসেরা ব্যক্তির তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আজ বুধবার বর্ষসেরা ব্যক্তিদের নাম ঘোষণার সময় ওবামাকে ‘নতুন আমেরিকার নির্মাতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে টাইম। টাইমের বর্ষসেরা ব্যক্তিদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে পাকিস্তানের নারী-আন্দোলনের অকুতোভয় কিশোরী মালালা ইউসুফজাই। আলোচিত অন্যদের মধ্যে মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি উল্লেখযোগ্য, ইতালির পদার্থবিদ ফ্যাবিওলা জিয়োনাত্তি উল্লেখযোগ্য।
অ্যাপলের বর্তমান প্রধান নির্বাহী টিম কুকের জন্য ২০১২ সাল ছিল চ্যালেঞ্জের। অ্যাপল প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের উত্তরসূরি হিসেবে সফল প্রতিষ্ঠান অ্যাপলকে সামলানোর বড় দায়িত্ব ছিল তাঁর কাঁধে। প্রযুক্তিবিদ হিসেবে অ্যাপলকে তিনি এক বছরে সফলভাবে পরিচালনা করেছেন। আইফোন ৫, নতুন আইপ্যাড, আইপ্যাড মিনিসহ নতুন পণ্য বাজারে এসেছে তার হাত ধরে।
২০১১ সালের অক্টোবর মাসে স্টিভ জবস মারা যাওয়ার কয়েক মাস আগে অ্যাপলের দায়িত্ব পড়ে টিম কুকের কাঁধে। তখন থেকেই তিনি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হিসেবে কাজ করছেন।
১৯৬০ সালের ১ নভেম্বর তাঁর জন্ম। বাবা কাজ করতেন জাহাজে। রবার্টডেল হাই স্কুল শেষ করে ভর্তি হন অবার্ন ইউনিভার্সিটিতে। এখান থেকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিঙে ১৯৮২ সালে স্নাতক শেষ করার পর ১৯৮৮ সালে এমবিএ করেন ডিউক ইউনিভার্সিটি থেকে।
চাকরি জীবনের শুরু কম্পিউটার তৈরির প্রতিষ্ঠান কমপ্যাকে। পরে ১৯৯৮ সালে স্টিভ জবস তাঁকে অ্যাপলে নিয়ে আসেন। এখানে ওয়ার্ল্ড অপারেশনস বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২০০৪ সালে স্টিভ জবসের ক্যানসার চিকিত্সার সময় ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কুক। ২০১১ সালে ২৪ আগস্ট থেকে প্রধান নির্বাহী হিসেবে অ্যাপল পরিচালনা করছেন তিনি।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

১০ ইঞ্চি ট্যাবলেট আনছে নকিয়া!

১০ ইঞ্চি ট্যাবলেট আনছে নকিয়া!

নিজস্ব ব্র্যাণ্ডের ট্যাবলেট বাজারে আসছে ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া। মাইক্রোসফট, কোয়ালকম, কমপাল ইলেকট্রনিকসের সঙ্গে একজোট হয়ে নকিয়া ব্র্যান্ডের ১০ ইঞ্চি মাপের ট্যাবলেট তৈরি করবে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিতব্য মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে এ ট্যাবলেটের ঘোষণা দিতে পারে নকিয়া। খবর ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর।
তাইওয়ান-ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ডিজিটাইমস সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে নকিয়ার ট্যাবলেটের তথ্য প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেই উইন্ডোজ আরটি নির্ভর নকিয়া ট্যাব বাজারে আসতে পারে।
ডিজিটাইমসের সূত্র অনুযায়ী, ২০১২ সালের শুরুতেই নকিয়ার উইন্ডোজ ট্যাব তৈরির কথা ছিল। তবে, মাইক্রোসফট ‘সারফেস’ ট্যাবলেট বাজারে আনার ঘোষণা দেওয়ার ট্যাবলেট বাজারে আনার পরিকল্পনা থেকে সরে দাঁড়িয়েছিল নকিয়া। চলতি বছরের মার্চ মাসে নকিয়ার নকশা বিভাগের প্রধান মার্কো আতিসারি নকিয়ার উইন্ডোজ তৈরির বিষয়টি জানিয়েছিলেন।
জানা গেছে, নকিয়ার উইন্ডোজ ট্যাবলেটে কোয়ালকমের তৈরি এস ৪ প্রসেসর ব্যবহূত হতে পারে। নকিয়ার ট্যাবলেটে ব্যবহূত হবে কমপ্যালের হার্ডওয়্যার। প্রাথমিকভাবে দুই লাখ নকিয়া ট্যাব বাজারে আসতে পারে। তবে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, মাইক্রোসফটের তৈরি ‘সারফেস’ ট্যাবলেটের বাজার বিবেচনা করেই ট্যাবলেট তৈরির সিদ্ধান্ত নেবে নকিয়া।
এদিকে মুঠোফোনের বাজারে নকিয়া ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইএইচএস আইসাপ্লাই জানিয়েছে, ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া ব্র্যান্ডকে পেছনে ফেলে ২০১২ সালের সেরা মুঠোফোন ব্র্যান্ড হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার ‘স্যামসাং’।
আইসাপ্লাইয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৪ বছরের মধ্যে এবছরই প্রথমবারের মতো এক বছরের বেশি সময় ধরে মুঠোফোনের বাজারের শীর্ষ অবস্থান থেকে সরে গেছে নকিয়া। আর নকিয়ার স্থান দখল করেছে স্যামসাং। ২০১১ সালে বাজারে ২৪ শতাংশ মুঠোফোন বিক্রি করেছিল স্যামসাং ২০১২ সালে যা দাঁড়িয়েছে ২৯ শতাংশে আর নকিয়া ২০১১ সালের ৩০ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ২৪ শতাংশে পৌঁছেছে।
বাজারে আইপ্যাডের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই নকিয়া ট্যাবলেট তৈরি করবে বলেই ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
 
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

শিক্ষকতা পেশায় আসছেন সিনোফস্কি

শিক্ষকতা পেশায় আসছেন সিনোফস্কি

স্টিভেন সিনোফস্কি স্টিভেন সিনোফস্কি
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ বিভাগের সাবেক প্রধান স্টিভেন সিনোফস্কি এবার পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন শিক্ষকতা। করপোরেট জীবন পেছনে ফেলে হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে পণ্য উন্নয়নের বিষয় নিয়ে পড়াবেন তিনি। গতকাল বুধবার এক টুইট বার্তায় নিজের ভবিষ্যত্ পেশা সম্পর্কে জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, চলতি বছরের নভেম্বর মাসে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ বিভাগের প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, স্টিভেন সিনোফস্কি হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে আগামী প্রজন্মের ব্যবসায়ী নেতাদের ব্যবসা উন্নয়ন-সম্পর্কিত অবকাশকালীন শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে তিনি হার্ভার্ডে অবকাশকালীন শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।
কোন বিষয়ে পড়াবেন? সিনোফস্কি এখনো তা ঠিক করতে পারেননি। তবে তাঁর টুইট অনুযায়ী, তাঁর পড়ানোর বিষয় হতে পারে পণ্য উন্নয়ন, পরিকল্পনা ও সমন্বয়। তাঁর পদ হতে পারে ‘এক্সিকিউটিভ ইন রেসিডেন্স’। পড়ানোর বিষয়টি তিনি বেশ আগ্রহভরেই নিয়েছেন। সিনোফস্কি টুইট বার্তায় বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে শেখার বিষয়ে আমি মুখিয়ে আছি।’
এদিকে, নতুন পেশা নিয়ে আগ্রহী হলেও মাইক্রোসফটের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া প্রসঙ্গে মুখে কুলুপ এঁটে রেখেছেন সিনোফস্কি। মাইক্রোসফটের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিরোধের কারণেই মাইক্রোসফট ছেড়েছেন, এ ধরনের গুজব অবশ্য পাত্তা দেননি তিনি। সিনোফস্কির ভাষ্য, মাইক্রোসফট ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে অনেক ধরনের আলোচনা হলেও এটি তাঁর একান্তই ব্যক্তিগত। নতুন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্যই তিনি মাইক্রোসফট ছেড়েছেন।
খবর রটেছে, কম্পিউটার নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান হিউলেট প্যাকার্ড বা এইচপির বড় কোনো পদে যোগ দিতে পারেন মাইক্রোসফটের সাবেক কর্মকর্তা সিনোফস্কি। তবে এ প্রসঙ্গে এইচপির কোনো কর্মকর্তা বা সিনোফস্কির কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

ফরেক্স

কি ভাবছেন লোকটি কিছু একটা পেয়েছে ?

  হ্যাঁ ত্যি তাই ,

আপনিও ইচ্ছে করলে পারেন ফরেক্স মার্কেট থেকে Unlimited আয় কোরতে ।

আয় করার জন্য আপনার জেসকল যোগ্যতা প্রয়োজন -

১/ ফরেক্স মার্কেট সম্পরকে মোটা-মুটি ধারনা।

২/যে কোন একটি broker এ আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

৩/সেই   broker এর টার্মিনাল / trader  Down lode কোরতে হবে ।

৪/ আপনার কাছে dollar থাকতে হবে/bones থাকতে হবে।  

৫/ Online যেসকল bank রোয়েছে যেমন-Liberty ,payza ,Perfect money.Egopay .ইত্যাদি bank এর ডলার থাকতে হবে ।

এর পর আপনি চাইলে Trade কোরতে পারবেন ।

আপনাদের প্রস্ন থাকলে Comment করুন ।  

Wednesday, December 19, 2012

ছবি পোস্ট করা হয়েছে

ইল্যান্স এলো বাংলাদেশে

তারিখ: ৭ ডিসেম্বর, ২০১২
দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করেছে অনলাইন মার্কেটপ্লেস  ‘ইল্যান্স’। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং সাইটের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম প্রথম শুরু করল ইল্যান্স। ফ্রিল্যান্সিং কাজের েেত্র অনলাইন মার্কেট প্লেস ইল্যান্সে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। ইল্যান্স-এর তথ্য অনুযায়ী, সাইটটিতে ২৮ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্স-এর কাজ করেন। বাংলাদেশে এ প্রতিষ্ঠানটির কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সাইদুর মামুন খান। তিনি জানান, দেশে ইল্যান্সভিত্তিক বিভিন্ন প্রচারণা, ফ্রিল্যান্সিং কাজের সুযোগ সৃষ্টিসহ দ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে কাজ করবে। বেসিস অডিটোরিয়ামে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

সাইবার হামলার ঝুঁকিতে ব্রিটেন

তারিখ: ৭ ডিসেম্বর, ২০১২
ব্রিটেনের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো নিরাপত্তাঝুঁকিতে রয়েছে। সাইবার নিরাপত্তা কৌশল গ্রহণের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে এ তথ্য স্বীকার করেছেন দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা। বর্তমানে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ল্য করে বিভিন্ন দেশ থেকে সাইবার হামলা চালানো হচ্ছে। বিশেষ করে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি দেয়ার অবকাঠামোগুলো ল্য করে সাইবার হামলা চালানো হচ্ছে। এসব হামলা সফল হলে যেকোনো সময় দেশটির গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলো স্থবির হয়ে যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ছাড়াও ব্রিটেনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি হাতিয়ে নেয়ার জন্যও চেষ্টা চালাচ্ছে সাইবার অপরাধীরা। ব্রিটেনের মন্ত্রী ফ্রান্সিস মডে জানিয়েছেন, ‘সাইবার হামলা থেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ও তথ্যাদি রা করতে নতুন কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে। সাইবার হামলা মোকাবেলার জন্য সরকার ২০১০ সালে ৬৫ কোটি পাউন্ড বরাদ্দ করেছে। হতথ্যসূত্র : গার্ডিয়ান অনলাইন
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

শিক্ষা ও উদ্ভাবনে গুগলের অনুদান

তথ্যসূত্র : এনডিটিভি
তারিখ: ৭ ডিসেম্বর, ২০১২
সম্প্রতি গুগল সাতটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিয়েছে। প্রতি বছরই গুগল তার নিজের আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ শিা ও প্রযুক্তি বিস্তারের জন্য ব্যয় করে। মূলত এসব অর্থ পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য ব্যয় করা হয়। শুধু অনুদানই দিয়েই থেকে থাকে না গুগল এসব অর্থের সঠিক ব্যবহারের বিষয়টিও নজরদারি করে  গুগল। চলতি বছর নারী ও সংখ্যালঘুদের বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিা ও উদ্ভাবনের জন্য সার্চ ইঞ্জিন গুগল ডোনারচুজকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক পড়াশোনা-কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়ার জন্য ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিয়েছে। এ ছাড়া আফ্রিকায় পানি নিয়ে কাজ করার জন্য চ্যারিটি ওয়াটারকে ৫০ লাখ ডলার, সেন্সরের প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করা এবং বিপন্ন প্রজাতিকে রার জন্য ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডকে ৫০ লাখ ডলার, ডিএনএ বারকোডিং নিয়ে কাজ করার জন্য বারকোড অব লাইফ প্রকল্পকে দেয়া হয়েছে ৩০ লাখ ডলার অনুদান দিয়েছে। এ ছাড়া গিভডিরেক্টলি, ইকুয়াল অপরচুনিটি স্কুল ও জিনা ডেভিস ইনস্টিটিউটকে শিা ও প্রযুক্তি বিস্তারে অনুদান দিয়েছে গুগল।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

প্রযুক্তির মাধ্যমে শান্তির পথ খুঁজছে ফিলিপাইন

গার্ডিয়ান অনলাইন
তারিখ: ৭ ডিসেম্বর, ২০১২
প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেক দেশই বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটিয়েছে। অনেক দেশে পতন ঘটেছে স্বৈরাচারী শাসকের। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ইন্টারনেট প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে ফিলিপাইনের মুসলমান ও খ্রিষ্টানদের মধ্যে চলা ৪০ বছরের দ্বন্দ্বের অবসান ঘটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এই লক্ষ্যে সম্প্রতি ফিলিপাইনের প্রায় ছয় হাজার তরুণ ইন্টারনেটে একটি ভিডিও কনফারেন্স করেছেন। এতে দেশটির মুসলমান ও খ্রিষ্টান দুই পই উপস্থিত ছিল। ধর্মের দ্বন্দ্বে প্রাণহানি বন্ধ করার লক্ষ্যে কাজ করছে এসব তরুণেরা। ভিডিও কনফারেন্সে যুদ্ধের কারণে তিগ্রস্ত তিন ব্যক্তি নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন। তাদের মধ্যে ছিলেন একজন মুসলমান, একজন খ্রিষ্টান ও একজন সাধারণ ফিলিপিনো। চার দশকের চলমান দ্বন্দ্ব বন্ধ করে কিভাবে শান্তির বার্তা পৌঁছে দেয়া যায়, তা খোঁজা হচ্ছে এ ভিডিও কনফারেন্সে। ফিলিপাইনের ইলিগান শহর ও ম্যানিলায় বিশাল দু’টি জিমন্যাসিয়ামে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ সম্মেলন। বড় পর্দায় আয়োজন করা হয়েছে এ ভিডিও কনফারেন্স। তরুণেরা সরাসরি প্রশ্নোত্তর করছেন এ সম্মেলনে। এ সম্মেলন সম্পর্কে ফিলিপাইনের মুসলিম তরুণ জাবরা সিওয়া জানিয়েছেন, সম্মেলনটি একটি কৌশলগত সময়ে কৌশলগত জায়গায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফিলিপাইনে চার দশক ধরে চলা সহিংসতায় এ পর্যন্ত এক লাখ ২০ হাজার মানুষ মারা গেছেন। আমাদের সংস্থাটি ২০০৬ সাল থেকে এশিয়ায় শান্তি অর্জনের ল্েয কাজ করছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিরোধ থাকা পরে লোকদের প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্র করার কাজ করে এ সংস্থা। দুই পরে উপস্থিতি থেকে অন্তত আমরা একটি বার্তা পৌঁছে দিতে পেরেছি, আমরা কেউই সঙ্ঘাত চাই না। আলোচনার মাধ্যমেই সব সমস্যার সমাধান সম্ভব।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

তথ্যপ্রযুক্তি কর্মকাণ্ড তুলে ধরার ব্যতিক্রমী আয়োজন

নাজমুল হোসেন
তারিখ: ৭ ডিসেম্বর, ২০১২
তথ্যপ্রযুক্তি কর্মকাণ্ড তুলে ধরার ব্যতিক্রমী আয়োজন
ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গতকাল থেকে শুরু হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির অন্যতম আয়োজন ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১২’। ‘সমৃদ্ধির জন্য জ্ঞান’ বিষয় নিয়ে এই আয়োজনের আয়োজক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম (এ২আই)। গতকাল সকালে ল্যাপটপে কিক করে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী উদ্বোধন করেন তিন দিনের এই ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড সম্মেলন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য এই আয়োজন অনেক বড় ভূমিকা রাখবে। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কথা বলা হয়েছে। নির্বাচনে জয়লাভ করার পর সেই ল্েয সরকার বিভিন্ন পদপে গ্রহণ করেছে। আমরা সেই ল্েয বিভিন্ন পদপে গ্রহণ করছি। আমাদের সরকারের তথ্যপ্রযুক্তির সর্বশেষ খবর জানতে পারবেন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড আয়োজনে। দেশের প্রত্যেক মানুষের হাতের নাগালে ডিজিটাল সেবা পৌঁছে দেয়ার আহ্বান জানান কৃষিমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, সারা দেশে আগামী এক বছরের মধ্যে থ্রিজি সেবা পৌঁছে দেয়া হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। সবার আগে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ডিজিটাল হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। অনুষ্ঠানের শুরুতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিসচিব এবং এটুআই’র জাতীয় প্রকল্প পরিচালক মো: নজরুল ইসলাম খান জানান, ‘তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে আমরা যা করছি তা বিশ্ববাসীকে জানানো এবং অন্যান্য দেশ যা করছে, সে সম্পর্কে জানতেই এ আয়োজন। পাশাপাশি বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং করাও একটা উদ্দেশ্য।’ ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ অংশ নিচ্ছে। জনগণের জন্য কী ধরনের সেবা সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে দেয়া হচ্ছে, তা দেখানো হচ্ছে এসব স্টলে। সাধারণ মানুষ দেখতে পারছে তার সেবা কোন দফতর কিভাবে দিচ্ছে। কিভাবে কোন সেবা নিতে হয় সেটা সাধারণ মানুষ জানতে পারছে এই আয়োজন থেকে। সরকারের পাশাপাশি দেশের বেসরকারি খাতেরও অংশগ্রহণ রয়েছে।  সম্মেলনে ৬০টি বেসরকারি, ২৭টি মন্ত্রণালয়সহ দেশী-বিদেশী তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

অ্যানিমেশন ও মাল্টিমিডিয়া ওপর ডিপ্লোমা কোর্স

তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর, ২০১২
তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিআইবিএমটি) থ্রিডি অ্যানিমেশন ও মাল্টিমিডিয়ার ওপর নিম্নলিখিত প্রফেশনাল কোর্সে ষষ্ঠ ব্যাচে ভর্তি চলছে। কোর্সের মধ্যে রয়েছে এক বছর মেয়াদি থ্রিডি অ্যানিমেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া টেকনোলজি, আর্কিটেকচারাল ডিজাইন ইন থ্রিডি টেকনোলজি এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া। এ ছাড়া রয়েছে চার মাস মেয়াদি গ্রাফিক্স ডিজাইন, অটোক্যাড ও থ্রিডি ম্যাক্স। সফলভাবে উত্তীর্ণদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।
ফোন : ০১৭৬৬৯২৪৭০০
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর কর্মশালা

তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর, ২০১২
আগামী ১৪ ডিসেম্বর ‘ফ্রিল্যান্সিং’-এর ওপর কর্মশালা শুরু হবে। সেরা মানের ল্যাব ফ্যাসিলিটিসহ দিনব্যাপী এ কর্মশালার আয়োজন করবে তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেকনোবিডি। কর্মশালায় ফ্রিল্যান্সিং কী, এখানে কী কী ধরনের কাজ রয়েছে, কী ধরনের কাজ বেশি পাওয়া যায় ইত্যাদির ওপর ধারণা দেয়া হয়, যাতে করে উপযুক্ত একটি কাজ নির্ধারণ করা যায়। এই কর্মশালায়- ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা যায়, সঠিকভাবে বিড করার কৌশল, কাজ পাওয়ার পর কী করতে হবে, হাতে কলমে odesk.com I freelancer.com-এর বিভিন্ন অংশের পরিচিতি ও ব্যবহার, অর্জিত টাকা দেশে আনার উপায়, কেস স্টাডি ইত্যাদি বিষয়ের ওপর আলোচনা করা হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি ২০০০ টাকা।  বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন : ০১৭৫০০০০৩২৮, ৯১২৬৩৮৫ এবং ভিজিট করুন www.technobdtraining.com

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

রেড হেরিং টপ হান্ড্রেড গ্লোবাল তালিকায় রিভ সিস্টেমস

তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর, ২০১২
ভিওআইপি সলিউশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রিভ সিস্টেমস সম্মানজনক ‘রেড হেরিং টপ হান্ড্রেড গ্লোবাল’ তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে রেড হেরিংয়ের বিচারে এশিয়ার সেরা ১০০-এর অন্যতম হওয়ার পর এবার বিশ্বের সেরা ১০০ তালিকায় জায়গা দখল করল রিভ সিস্টেমস। নভেম্বরের ২৭ থেকে ২৯ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও এশিয়ার সেরা ৩০০ প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে এ গ্লোবাল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। রেড হেরিং একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান যারা বিশ্বব্যাপী নতুন সম্ভাবনাময় কোম্পানি এবং তাদের উদ্ভাবনী প্রযুক্তি চিহ্নিত করে থাকে।  সিঙ্গাপুরের প্রধান কার্যালয় ছাড়াও রিভ সিস্টেম্সের সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বিভাগ বাংলাদেশে অবস্থিত।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

সামাজিক যোগাযোগ সাইটের মাধ্যমে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ

তথ্যসূত্র : বিবিসি
তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর, ২০১২
সম্প্রতি ইউরোপের কয়েকটি দেশে পরিচালিত গবেষণায় জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ সাইটে পুলিশবাহিনী নাগরিকদের কাছাকাছি গিয়ে সেবা দিলে নিয়ন্ত্রণ থাকে অপরাধ। অন্য দিকে সামাজিক যোগাযোগ সাইটে পুলিশের অনুপস্থিতির সুযোগে বাড়ছে অবৈধ কার্যকলাপ। কমপ্যারেটিভ পুলিশ স্টাডিজ ইন দি ইইউ নামে প্রকল্পটির সমন্বয়কারী ড. সেবাস্তিয়ান ডেনেফ বলেন, ‘পুলিশের বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আলোচনা হয়। এ গবেষণায় পুলিশকে শুধু তদন্তের জন্য সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার না করে বরং মানুষের সাথে যোগাযোগ বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে। যুক্তরাজ্যে ২০১১ সালের গ্রীষ্মকালীন দাঙ্গার সঙ্কটকালে সামাজিক যোগাযোগ সাইটে প্রতিষ্ঠিত যোগাযোগ ও প্রশিতি আচরণের মাধ্যমে পুলিশের উপকৃত হওয়ার বিষয়টি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।  যুক্তরাজ্য, বেলজিয়াম, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস ও স্পেনসহ ১৩টি ইউরোপিয়ান দেশে পরিচালিত ওই গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব দেশের সামাজিক যোগাযোগ সাইটে পুলিশের উপস্থিতি দুর্বল, সেখানে ‘আন-অফিসিয়াল’ পেজ বেশি। তরুণ প্রজন্মের সাথে যোগাযোগে সনাতন প্রিন্ট মিডিয়ার চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ সাইট বেশি কার্যকর বলে গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ‘তরুণ প্রজন্ম সাধারণত এখন আর সংবাদপত্র পড়ে না, এর বদলে সামাজিক যোগাযোগ সাইটের মাধ্যমে খবরাখবর রাখে।’ সামাজিক যোগাযোগ সাইট পুলিশের শুধু প্রচারমাধ্যমই নয়, এর মাধ্যমে পুলিশ অফিসারদের পে গঠনমূলক খবর, আবেগ, পুলিশ সংস্কৃতি ও প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা সম্বন্ধে আলোচনার সুযোগ করে  দিতে পারে। এর ফলে পুলিশকে গ্রহণযোগ্য ও মানবিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হতে সাহায্য করছে সামাজিক যোগাযোগ সাইট।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

দেশে আর কত দিন বন্ধ থাকবে ইউটিউব?

নাজমুল হোসেন
তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর, ২০১২
ইউটিউব
গত ২৩ জুন যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পাওয়া ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ চলচ্চিত্রটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন মুসলিম দেশে ব্যাপক বিােভ শুরু হয়। বিশ্বজুড়ে আন্দোলনের মুখে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে নির্মিত এ ভিডিওকিপ অপসারণ করতে সরকারের প থেকে গুগলকে কয়েক দফা চিঠি দিয়ে অনুরোধ করা হয়। বাংলাদেশ কম্পিউটার সিকিউরিটি ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের এ অনুরোধে সাড়া দেয়নি গুগল। এর পরিপ্রেেিত দেশে গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাত থেকে অনলাইন ভিডিও শেয়ারিংয়ের জনপ্রিয় এ ওয়েবসাইট বন্ধের সিদ্ধান্ত বলবৎ রেখেছে বিটিআরসি। এ নির্দেশ পালন করছে সব ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে এই প্রোপটে সরকার কর্তৃক গৃহীত ইউটিউব বন্ধ করার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই চলচ্চিত্রের সব প্রচার ও প্রচারণা বন্ধ করার জন্য ইউটিউব নিষিদ্ধ করেছে সরকার। কিন্তু ইউটিউব বন্ধ করার পরেও গুগল অথবা অন্যান্য ওয়েবসাইটে খুব সহজে পাওয়া যাচ্ছে। এই নিষিদ্ধ চলচ্চিত্র দেখা এবং ডাউনলোড করাও যাচ্ছে খুব সহজেই। ফেসবুক, টুইটার, অরকুট, গুগল প্লাসসহ অনেক সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে ভিডিওটি শেয়ার করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এই ওয়েবসাইটগুলোও কি বন্ধ করেছে সরকার? প্রকৃতপে ইউটিউব বন্ধ করে সরকার  মিথ্যে সান্ত্বনা দিচ্ছে।
প্রশ্ন উঠেছে বিতর্কিত চলচ্চিত্রের লিংক সরিয়ে নেয়া না হলে বন্ধই থাকবে ইউটিউব। এ বিষয়ে ছাড় দেয়া হলে তা ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তিতে উৎসাহ দেবে বলে মনে করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এ প্রসঙ্গে বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, ইউটিউব চালুর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত আগের নির্দেশ বহাল রয়েছে। আপত্তিকর ভিডিও না সরানো হলে এটি খুলে দেয়া হবে না। কোনো কোনো এলাকায় ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর (আইএসপি) গ্রাহকেরা সরাসরি লিংকের মাধ্যমে ইউটিউবের ভিডিও দেখতে পাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সম্পর্কে গিয়াস উদ্দিন আহমেদ জানান, কোনো প্রতিষ্ঠান এটি বন্ধ না করলে তা খতিয়ে দেখা হবে। ইন্টারনেট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইউটিউব খুলে দেয়ার বিষয়ে কোনো নির্দেশ দেয়া হয়নি।
গত নভেম্বরে বিকল্প সার্ভারের মাধ্যমে এটি খুলে দেয়ার বিষয়ে বিটিআরসিকে প্রস্তাব দেয় ইউটিউবের মূল প্রতিষ্ঠান গুগল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গুগলের এ ধরনের সার্ভার রয়েছে। এ সার্ভারের মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে এটির ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। বিকল্প সার্ভারের মাধ্যমে ইউটিউব চালু করা হলে তাতে বিটিআরসির নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্ব্াবধানের সুযোগ থাকবে। সম্প্রতি বিতর্কিত চলচ্চিত্র ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ প্রদর্শনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত ইউটিউবের পে রায় দিয়েছেন। এর আগে চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত এ ভিডিও সরিয়ে নেয়ার এক আবেদন বাতিল করে দিয়েছেন। আর এতে ভিডিওটি না সরানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপ। দেশের প্রযুক্তিবিদরা মনে করছেন, ইউটিউব বন্ধ করার অর্থ হলো তথ্যের উন্মুক্ত প্রবাহ থেকে আমাদের দূরে সরিয়ে রাখার অপচেষ্টা। সম্প্রতি বাংলাদেশসহ বিশ্বের জনপ্রিয় সাইট ইউটিউবে পেশাগত দতা থেকে শুরু করে অনলাইনভিত্তিক যেকোনো কাজের েেত্র ভিডিও টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। এ ছাড়া অনেক খবরই আছে যেগুলো কোনোখানে প্রচার হয় না, শুধু ইউটিউবেই আমরা সেটি দেখতে পারি। সাংবাদিকরা পৌঁছতে না পারলেও ইউটিউবের মাধ্যমে একজন সাধারণ মানুষও সাংবাদিক হতে পারে। ইউটিউব শুধু বিনোদন বা শিামূলকই নয়, এটির মাধ্যমে এখন অনেকেই উপার্জন করছে। ইউটিউব থেকে এডসেন্সের ভিডিও ‘এডসেন্স’ মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেকেই উপার্জন করে। এতে করে ফ্রিল্যান্সাররা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ ছাড়া ইউটিউবে লাখ লাখ ধর্মীয় ভিডিও রয়েছে।  ডা: জাকির নায়েকের লেকচার, কুরআনের তিলাওয়াত, ইসলামি জীবনযাপনসংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও প্রতিনিয়ত মানুষ দেখতেন। ইউটিউব বন্ধ থাকায় এসব ভিডিও দেখা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশের নাগরিকেরা।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

বিজয়ের মাসে বাংলা ডোমেইন

তারিখ: ১৯ ডিসেম্বর, ২০১২
ইন্টারনেটে বাংলা নামে ডোমেইন নিবন্ধন করার সুযোগ চালু হয়েছে। এর ফলে ইচ্ছে করলে যে কেউ বাংলায় ডোমেইন (www.evsjv.com) নাম নিবন্ধন করতে পারবেন। বিস্তারিত www.abhworld.com ঠিকানায়। ফোন : ০১৬১৬-২২৪২২৪

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

এইচপি স্লিকবুক সিরিজের ল্যাপটপ

তারিখ: ১৯ ডিসেম্বর, ২০১২
বাজারে এসেছে এইচপি স্লিকবুক সিরিজের জি ১৪-বি০০৯টিইউ মডেলের নতুন ল্যাপটপ। ইন্টেল থার্ড জেনারেশন কোরআই থ্রি প্রসেসর সম্পন্ন এই ল্যাপটপে রয়েছে ২ গিগাবাইট র‌্যাম, ৫০০ গিগাবাইট হার্ডডিস্ক, ডিভিডি রাইটার, ওয়াই-ফাই ল্যান ও ব্লুটুথ সুবিধা। স্লিম এই ল্যাপটপটির অন্যতম আকর্ষণীয় ফিচার হলো এর ৮ ঘণ্টা পাওয়ার ব্যাকআপ সুবিধা। এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ ল্যাপটপটির দাম ৪৭ হাজার টাকা।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

৬ লাখ ডলারে বিক্রি হলো অ্যাপল ওয়ান

তথ্যসূত্র : গার্ডিয়ান অনলাইন
তারিখ: ১৯ ডিসেম্বর, ২০১২
অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ ওজনিয়াকের হাতে তৈরি অ্যাপল ওয়ান কম্পিউটারটি ইন্টারনেটে নিলামের মাধ্যমে ছয় লাখ ৩০ হাজার ডলারে কিনেছেন এক ব্যক্তি। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান অ্যাপলের শুরুর দিকে তৈরি অ্যাপল ওয়ান নামে প্রায় ২০০টি কম্পিউটার তৈরি করেছিলেন স্টিভ ওজনিয়াক। ১৯৭৬ সালে অ্যাপল ওয়ান বাজারে ছাড়া হয়। সে সময় এটির দাম ছিল ৬৬৬ ডলার ৬৬ সেন্ট। মূল্যস্ফীতির বিবেচনায় বর্তমানে এর দাম দাঁড়ায় দুই  হাজার ৭০০ ডলার। সে সময়ের কম্পিউটার বর্তমানের তুলনায় পুরোপুরি ভিন্ন ছিল। বিক্রি হওয়া পিসিতে বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পাশাপাশি রয়েছে একটি নির্দেশিকা। এতে স্টিভ ওজনিয়াকের স্বার রয়েছে। অনেক বছর আগে পিসিটি তৈরি করা হয়েছিল। তবে এটি এখনো পুরোপুরি সচল রয়েছে বলে জানিয়েছে নিলাম কর্তৃপ। তারপরও পিসিটি এত বেশি দামে বিক্রি হওয়ায় বিস্মিত হয়েছেন অনেকেই। অ্যাপল ওয়ান কম্পিউটার আগেও বেশ কয়েকটি বিক্রি হয়েছিল। বর্তমানে অ্যাপলের মাত্র ছয়টি অ্যাপল ওয়ান কম্পিউটার সচল রয়েছে। এর আগে একই ধরনের একটি পিসি গত বছর নিউইয়র্কে সর্বোচ্চ তিন লাখ ৭৪ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছিল।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/
টিপসভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ারে ট্র্যাক পরিবর্তন
ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ারে শর্টকাট কি ব্যবহার করে এক গান থেকে অন্য গান চালু করা যায়। কোনো গান চালু থাকাবস্থায় পরবর্তী গানের জন্য কিবোর্ডে N চাপতে হবে এবং আগের গানে যেতে P চাপতে হবে।http://allearninginformationbd.blogspot.com/
আট হাজার কোটি অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটারে আট হাজার কোটিরও বেশি অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করা হয়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবিআই রিসার্চের গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যাপ্লিকেশন নামানোর ক্ষেত্রে আইফোন ও আইপ্যাডের জন্য আইটিউনস, অ্যান্ড্রেয়ডের জন্য গুগল প্লে এবং নকিয়ার জন্য অভি স্টোরের দিকে ব্যবহারকারীদের ঝোঁক বেশি। স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটারের বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় অ্যাপ্লিকেশন নামানোর পরিমাণও অনেক বেড়ে গেছে।
এবিআই রিসার্চের গবেষক অ্যাপো মার্কানেন জানান, 'বেশির ভাগ অপারেটিং সিস্টেম নিজেদের স্টোর থেকেই অ্যাপ্লিকেশন নামানোর ব্যাপারে বেশি গুরুত্ব দেয়। শতকরা ৮৯ ভাগ অ্যাপ্লিকেশন এসব স্টোর থেকে ডাউনলোড হয়। বিষয়টি মুক্ত অ্যাপ্লিকেশন নির্মাতাদের জন্য মোটেই ভালো নয়।'
টেক প্রতিদিন ডেস্ক
সূত্র : ইন্টারনেট
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমী

 

দেশের বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরতে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমীর রয়েছে নিজস্ব ওয়েবসাইট। সম্পূর্ণ ইংরেজিতে ডেভেলপ করা সাইটটি থেকে জানা যাবে বিজ্ঞান সম্পর্কিত সর্বশেষ খবর, ইভেন্ট, নোটিশ প্রভৃতি। দেশের কিংবা দেশের বাইরের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা সাইটির সাহায্যে একাডেমীর সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন। এ জন্য যৎসামান্য খরচায় নিবন্ধন করে একাডেমীর সদস্য হতে হবে। বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন বৃত্তির খবরও জানা যাবে সাইটটি থেকে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে রয়েছে ফিলোশিপ অপশন। কাউন্সিল ট্যাবে রয়েছে একাডেমীর সদস্যদের তালিকা। কাউনসিল সদস্যদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সাইটটিতে লগইন করতে হবে। কম্পিউটার বা আপনার ব্যবহৃত ডিভাইস স্ক্রিনের সঙ্গে সাইটটির ফন্ট সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে পরিবর্তন করা যাবে ফন্টের ধরন। এছাড়া একাডেমী বিভিন্ন সময় দেশের ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহিত করতে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকে। ফিজিক্স অলিম্পিয়াডসহ এসব প্রতিযোগিতার বিস্তারিত জানা যাবে এখান থেকে। প্রয়োজনে তথ্য খুঁেজ পেতে রয়েছে সার্চ অপশন। ঠিকানা :িি.িনধং.ড়ৎম.নফ  

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

অ্যাসারের নোটবুকে নিশ্চিত উপহার
 
রেটিং :
0%
 
গড় রেটিং:
এক্সিকিউটিভ টেকনোলজিস লিমিটেড অ্যাসার নোটবুকের সঙ্গে উপহার ঘোষণা করেছে। এই অফারের আওতায় যে কোনো মডেলের অ্যাসার নোটবুকের সঙ্গে থাকবে একটি স্ক্র্যাচ কার্ড। এই স্ক্যাচ কার্ড ঘষে নূ্যনতম ৫০০ টাকা থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত উপহার পাওয়া যাবে। এছাড়া বিনামূল্যে থাকছে ২ জিবি অ্যাসার-ভলটেন ক্লাউড স্পেস। এই আফার আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে। 
http://allearninginformationbd.blogspot.com/
স্যামসাংয়ের জনপ্রিয় স্মার্টফোন গ্যালাক্সি সিরিজে এবার যোগ হচ্ছে বড় পর্দাবিশিষ্ট নতুন সংস্করণ। কোরিয়ান ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা স্যামসাং নিজস্ব ব্লগ 'স্যামসাং টুমরো'তে জানিয়েছে, 'গ্যালাক্সি গ্রান্ড' নামের নতুন এ স্মার্টফোনে প্রথমবারের মতো যোগ হচ্ছে দ্বৈত পর্দা। অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলিবিন অপারেটিং সিস্টেম চালিত এ স্মার্টফোনে পর্দার আকার হবে ৫ ইঞ্চি। ১.২ গিগাহার্টজ গতির ডুয়াল কোর মানের প্রসেসরের সঙ্গে কাজে গতি আনার জন্য থাকবে ১ গিগাবাইট র‌্যাম। এর বাহ্যিক নকশায় গ্যালাক্সিএস সংস্করণের নকশা পদ্ধতি। পেছনের দিকে থাকবে এলইডি ফ্ল্যাশযুক্ত ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। আর ভিডিও কলিং সুবিধার জন্য সম্মুখে থাকবে ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। তারবিহীন তথ্য আদান-প্রদানে থাকবে ব্লুটুথ প্রযুক্তির চতুর্থ সংস্করণ। আর ইন্টারনেট সুবিধা দিতে থ্রিজি এবং ওয়াই-ফাই। ৮ গিগাবাইট অভ্যন্তরীণ স্টোরেজের পাশাপাশি বাড়তি হিসেবে ব্যবহার করা যাবে ৬৪ গিগাবাইট পর্যন্ত মেমোরি। বিশেষ ফিচার হিসেবে এতে যোগ হচ্ছে আইফোনের কণ্ঠ চালিত 'এস ভয়েস' ফিচার। তবে দাম এবং কবে নাগাদ বাজারে ছাড়া হবে সে ব্যাপারে এখনও কোনো তথ্য দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন বছরের যে কোনো সময় ক্রেতার হাতে পৌঁছবে গ্যালাক্সি গ্রান্ড। বিশ্লেষকরা বলছেন, দ্বৈত পর্দার পাশাপাশি নতুন ফিচার যোগ হওয়ায় গ্যালাক্সি গ্রান্ড স্যামসাংয়ের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড যোগ করবে। পাশাপাশি শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা অ্যাপলের আইফোনকেও শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে ঠেলে দেবে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

খাওয়া যাবে আইফোনের কেসিং!

ফোনে কথা বলতে বলতে বেশি ক্ষুধা লেগে গেলে আইফোনটির কেসিং খেয়ে ফেললেও শরীরের কোনো ক্ষতি হবে না। জাপানি এক নির্মাতা আইফোন ফাইভের জন্য খাদ্য উপকরণ দিয়ে তৈরি ৮১ ডলারের এ কেসটি তৈরি করেছে বলে জানিয়েছে সিএনএন।

‘সারভাইভাল সেনবিই রাইস ক্র্যাকার আইফোন ফাইভ কেইস’ নামের কেসিংটি বাজারে ছেড়েছে টোকিওর গ্যাজেট বিক্রেতা সাইট জাপান ট্রেন্ডশপ। তারা জানিয়েছে, এটি তৈরিতে বাদামি চাল ও লবণ ব্যবহার করা হয়েছে। বাস্তবে এটি খাদ্য ও ফোন হিসেবে কাজ করবে। জরুরি প্রয়োজনে খাবারের অভাবে বিপদে পড়লে আপনি এটি কাজে লাগাতে পারবেন। শুকনো খাবারের মতোই মচমচ করে কেসিংটি খাওয়া যাবে।

জাপানি ভোক্তাবান্ধব খাবারের প্রতীক হিসেবে মোবাইলের কভারটিকে তুলে ধরেছে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানটি। অনলাইনে অর্ডার দেয়ার পর হাতে তৈরি পণ্যটি ভোক্তার হাতে পৌঁছাতে মাসখানেকও লাগতে পারে বলে জানিয়েছে বিক্রেতা। 

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

১ কোটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন বিক্রি এলজির

কোরিয়ান ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নির্মাতা এলজি জানিয়েছে, তারা ইতোমধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের এক কোটি স্মার্টফোন বিক্রি করেছে। খবর জিএসএম এরিনার।
বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশের বাজারে এজেন্টের মাধ্যমে স্মার্টফোন বিক্রি করছে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এলজি। গত এক বছরে এক কোটি  অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইস বিক্রির কথা জানিয়েছে তারা।
এলজি জানিয়েছে, প্রধানত তিন ধরনের এল সিরিজের স্মার্টফোন তৈরি করছে তারা। অপটিমাস এল থ্রি, অপটিমাস এল ফাইভ এবং অপটিমাস এল সেভেন নামের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসগুলোর মধ্যে এল থ্রি এবং এল ফাইভ ডুয়াল সিম ভার্সন। ভারতসহ বিশ্বের ৫০টি দেশের মার্কেটে ডিভাইসগুলো বিক্রি হচ্ছে বলে বলেছে এলজি।
ডিভাইসগুলোর হাইকোয়ালিটি ডিসপ্লে¬ ও এলজি ইউএক্স ফিচার থাকায় এলজি বিশ্বব্যাপী এ সাফল্য পেয়েছে বলে জানিয়েছেন এলজির প্রেস সচিব। সম্প্রতি এলজি একই সিরিজের অপটিমাস এল নাইন নামে নতুন ডিভাইস বাজারে ছেড়েছে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/


চাঁদের টিকিট বিক্রি হচ্ছে!

চাঁদে যারা যেতে চান তাদের জন্য সুখবর। মার্কিন মহাশূন্য গবেষণা সংস্থা-নাসার সাবেক কর্মীদের প্রতিষ্ঠিত একটি প্রতিষ্ঠান অর্থের বিনিময়ে দু’জনকে চাঁদে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছেন। দু’দিনের এ ভ্রমণে ভ্রমণকারীদের খরচ করতে হবে ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার। খবর ইয়াহু নিউজের।
নাসার সাবেক কর্মীদের প্রতিষ্ঠিত গোল্ডেন স্পাইক কো. বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ধনী ব্যক্তি বা দেশের যে কেউ এ সুযোগ নিতে পারবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের গবেষণার কাজে অথবা অনুসন্ধিৎসু যে কেউ এ ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। যদি কেউ উল্লি¬খিত পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে সম্মত থাকেন তাকে নিয়েই চাঁদ থেকে ঘুরে আসবে নাসার বিজ্ঞানীরা।
নাসার বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টাতেই প্রথম চাঁদে অবতরণ করে মানুষ। নাসা জানিয়েছে, অ্যাপোলোর শেষ মিশনের ৪০ বছরপূর্তি হয়েছে গত ৭ ডিসেম্বর। এখন পর্যন্ত একমাত্র নাসা থেকেই চাঁদের বুকে মানুষ ভ্রমণ করেছে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/
কপি রাইট ও ফ্রি সফটওয়্যার
মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন
সৃষ্টিশীল মানুষ দুই ধরনের সম্পদ নিয়ে ধরণীতে শিল্পীত জীবনযাপন করে। প্রথমত ঃ বস্তুগত সম্পদ, যা হতে পারে স্থাবর কিংবা অস্থাবর; যেমনÑ জায়গা-জমি, গাড়ি-বাড়ি, টাকা-পয়সা, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা,  নানা রকম প্রাত্যহিক ব্যবহার্য দ্রব্যাদি ইত্যাদি। দ্বিতীয়ত ঃ মেধাসম্পদ (Intellectual Property)  বা সৃজনশীল কর্ম, এর আওতায় আছে- সাহিত্যকর্ম, নাট্যকর্ম, শিল্পকর্ম, সঙ্গীতকর্ম, অডিও-ভিডিওকর্ম, চলচ্চিত্রকর্ম, ফটোগ্রাফি, ভাস্কর্যকর্ম, সম্প্রচারকর্ম, কম্পিউটার সফটওয়্যার, রেকর্ডকর্ম, ই-মেইল, ওয়েবসাইট, বেতার ও টেলিভিশন সম্প্রচারকর্ম ইত্যাদি। কারো বস্তুগত সম্পদ যেমন প্রকৃত মালিকের পূর্বানুমতি বা মূল্য পরিশোধ ছাড়া ভোগ বা ব্যবহার করতে পারে না, মেধাসম্পদের ক্ষেত্রেও একই বিধান সমানভাবে প্রযোজ্য। অথচ বস্তুগত সম্পদ রক্ষায় সারা পৃথিবীর মানুষ ও আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ যতটা সচেতন ও কর্তব্য পরায়ন, মেধাসম্পদ রক্ষার ক্ষেত্রে ঠিক যেন তার বিপরীত, বিশেষ করে এশীয় প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোতে। মেধাসম্পদের রক্ষা ও এর ব্যবস্থাপনার সঙ্গে নিবিড়ভাবে যে শব্দটি সংশ্লি¬ষ্ট তা হচ্ছে কপিরাইট(Copyright) বা কর্মের অধিকার। আমরা যদি কপিরাইট শব্দটি বিশি¬ষ্ট করে অর্থ বিশে¬ষণ করি তা হলে এর অর্থ দাঁড়ায়- কপি করার অধিকার। অর্থাৎ সকল ধরনের সৃষ্টিশীল কর্মই কর্মের শ্রষ্টা বা রচয়িতার অনুমতি ছাড়া কপি করা বা পুনরুৎপাদন করা, সেটা বাণিজ্যিক বা ব্যক্তিগত, যে পর্যায়েই হোক না কেন, তা কপিরাইট ধারণা, আন্তর্জাতিক আইন, আন্তর্জাতিক চুক্তি, দেশীয় আইন, নৈতিকতা ও ইতিবাচকবোধের চরম পরিপন্থী।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কপিরাইট অফিস একটি আধা বিচার বিভাগীয় প্রতিষ্ঠান। এর প্রধান কাজ হচ্ছে দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সৃজনশীল ব্যক্তিবর্গ কর্তৃক প্রণীত/রচিত সৃজনশীল কর্মসমূহের কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন এবং সনদ প্রদান, রেজিস্ট্রিকৃত কর্মসমূহের নমুনা সংরক্ষণ, এতদসংক্রান্ত সকল ধরনের পাইরেসি রোধকরণসহ কপিরাইট সংক্রান্ত- বিরোধসমূহ নিষ্পত্তিকরণ। কপিরাইট আইন ২০০০ (২০০৫ সালে সংশোধিত)-এর বিধান দ্বারা কপিরাইট অফিস পরিচালিত হয়। কপিরাইট সংক্রান্ত কর্মকা- সবসময় একাধিক পক্ষ সংশ্লিষ্ট। কপিরাইট আইনে সংশ্লি¬ষ্ট সৃজনশীল ব্যক্তিবর্গের জন্য দেওয়ানী এবং ফৌজদারি উভয় ধরনের প্রতিকারের বিধান রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ World Intellectual Property Organization (WIPO) -এর সদস্যভুক্ত দেশ হিসেবে WIPO পরিচালিত বার্ন কনভেনশন, UNESCO পরিচালিত ইউনিভার্সেল কপিরাইট কনভেনশন (UCC)  এবং বিশ্ববাণিজ্য সংস্কার (WTO)  সদস্য হওয়ার কারণে এতদসংক্রান্ত, TRIPS (Trade Related Aspects of Intellectual Property Rights)  চুক্তিসহ সংশিষ্ট অন্যান্য চুক্তি কনভেনশনের কপিরাইট সংক্রান্ত সকল শর্ত মেনে চলতে বাধ্য।
অনেক সময় দেখা যায়, এক একটি পার্সোনাল কম্পিউটারের চেয়ে কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য তৈরি এক একটি প্রোপ্রাইটরি (অরিজিন্যাল) সফটওয়্যারের দাম অনেক বেশি। ফলে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও উচ্চ মূল্যের কারণে অনেকের পক্ষেই হয়তো প্রোপ্রাইটরি সটফওয়্যারের মূল কপি ব্যবহার করা সম্ভব হয় না, যা প্রচলিত কপিরাইট আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন। মাইক্রোসফট যদি ঘোষণা দেয়, এই দেশে বেআইনিভাবে (পাইরেটেড কপি) কেউ তার অপারেটিং সিস্টেম এবং অন্যান্য সফটওয়্যার আর ব্যবহার করতে পারবেন না, তাহলে আমাদের কি হতে পারে একটু ভেবে দেখতে পারেন। জাতীয় তথ্য ও প্রযুক্তি নীতিমালা-২০০৯-–এর ২৮৭ নং ক্রমিকে বলা হয়েছে, “ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে, বিশেষত Total Cost of Ownership (TCO) -এর আলোকে ওপেন সোর্স সফটওয়্যার এবং প্রোপ্রাইটরি সফটওয়্যারের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। কোন ব্যবসায়িক প্রস্তাবে TCO দৃষ্টিকোণ থেকে ওপেন সোর্স সফটওয়্যার সুবিধাজনক বিবেচিত হলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে”। এখন কথা হচ্ছে, ওপেন সোর্স সফটওয়্যার কী?
একটি সফটওয়্যারের সোর্স কোড বা এর সংকেত যখন কোন ব্যবহারকারীর নিকট উন্মুক্ত করে দেয়া হয় তখন এটিকে উন্মুক্ত, মুক্ত বা ফ্রি সফটওয়্যার বলা হয়। মুক্ত সফটওয়্যারের মূল কথাই হল মেধাস্বত্বঃ কারও কুক্ষিগত সম্পদ নয়। এটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। ওপেন সোর্স সফটওয়্যারগুলো সারা পৃথিবীর অসংখ্য কম্পিউটার বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিদের পুরোপুরি স্বেচ্ছাশ্রমে গড়ে উঠেছে। কোন সফটওয়্যার চালানো, কপি করা, বিতরণ করা, তার খুঁটিনাটি জানা এবং তা পরিবর্তন ও উন্নত করার স্বাধীনতাই হল ফ্রি সফটওয়্যারের মূল কথা। সারা বিশ্বে ওপেন সোর্স প্রোডাক্টগুলো একটি লাইসেন্সের অধীনে সকলের জন্য সুলভ করে তোলা হয়। সেই অসাধারণ লাইসেন্সটি হলো জিএনইউ জিপিএল। সোর্সকোড বিষয়টি হয়তো অনেকের অজানা। সব সফটওয়্যারই প্রোগ্রামিং কোড (সি, সি++, জাভা) লিখে তৈরি করা হয়। সফটওয়্যারের পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিমার্জন করার প্রয়োজন হলে ওই প্রোগ্রামিং কোডে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিমার্জন করতে হয়। এ প্রোগ্রামিং কোডকে বলা হয় সোর্সকোড। ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে আপনি, আমি বা যে কেউ কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে নিজের প্রয়োজন অনুসারে সোর্সকোডের পরিবর্তন করে সফটওয়্যারকে কাস্টমাইজ করতে পারি। অর্থাৎ নির্দিষ্ট কোন একটি মাত্র কোম্পানি এই সফটওয়্যারের মালিক নয়। আরো বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে এটি সফটওয়্যার ব্যবহারকারীদের চার প্রকার স্বাধীনতার কথা বলে ঃ “যে কোন উদ্দেশ্যে সফটওয়্যারটি চালানোর স্বাধীনতা; সফটওয়্যারটির কার্যপদ্ধতি জেনে নিজের প্রয়োজন মত তাকে পরিবর্তন করার স্বাধীনতা (এর একটি পূর্বশর্ত হল সফটওয়্যারটির সোর্সকোড পড়তে পারা); সফটওয়্যারটির কপি পুনঃবিতরণের স্বাধীনতা এবং সফটওয়্যারটি উন্নত করা ও সমাজের সুবিধার্থে উন্নত সংস্করণটি সকলের ব্যবহারের জন্য প্রকাশের স্বাধীনতা” এই প্রধান চারটি শর্তসহ আরো কিছু শর্ত পালনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেই কেবল জিএনইউ জেনারেল পাবলিক লাইসেন্স (GPL)-এর আওতাভুক্ত হওয়া সম্ভব।
এই স্বাধীনতাসমূহের সব প্রদান করলেই কেবল একটি সফটওয়ারকে ফ্রি সফটওয়্যাররূপে বিবেচনা করা হয়। সুতরাং এরকম একটি সফটওয়্যারকে আপনি পরিবর্তিত বা অপরিবর্তিত অবস্থায়, বিনামূল্যে কিংবা অর্থের বিনিময়ে এবং যে কোন স্থানে যে কোন ব্যক্তির নিকট পুনঃবিতরণ করতে পারবেন। যে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যে কোন ধরনের কম্পিউটারে যে কোন কাজের জন্য প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে পারবে। একাজগুলো করার জন্য আপনাকে কারো নিকট থেকে কোন অনুমতি নিতে হবে না কিংবা অনুমতি লাভের জন্য কাউকে কোন অর্থও প্রদান করতে হবে না।
সফটওয়্যারটি ইচ্ছামত পরিবর্তন করার এবং পরিবর্তিত সংস্করণটি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও সকলের পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে; এক্ষেত্রে সফটওয়্যারটির মূল সংস্করণের কথা উল্লেখ করার কোন প্রয়োজন নেই। আর যদি সফটওয়্যারের পরিবর্তিত সংস্করণটি প্রকাশ করা হয়, তবে কোন বিশেষ ব্যক্তিকে কোন বিশেষ উপায়ে কোন কিছু জানানোরও কোন বাধ্যবাধকতা থাকতে পারবে না।
‘ফ্রি সফটওয়্যার’ মানেই কিন্তু ‘অবাণিজ্যিক’ সফটওয়্যার নয়। যে কোন ফ্রি প্রোগ্রামকে অবশ্যই বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার, পরিবর্তন ও বিতরণ করার অনুমতি সম্বলিত হতে হবে। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ফ্রি সফটওয়্যার তৈরি করা আজ আর কোন ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়; তাছাড়া এ ধরনের বাণিজ্যিক ফ্রি সফটওয়্যারের ভূমিকাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
[লেখক. প্রোগ্রামার, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি), পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, ঢাকা।
ই-মেইল mithu_cse24[at]yahoo.com
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

ফ্রি সিকিউরিটি সফটওয়্যারের সম্ভার

কম্পিউটার চালাতে গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা হচ্ছে অ্যান্টিভাইরাস সক্রিয় আছে কিনা, তা নিশ্চিত হওয়া। একটু সতর্কতার অভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল নষ্ট হয়ে যেতে পারে ক্ষতিকর প্রোগ্রামের মাধ্যমে। ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সময় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে সিকিউরিটি সফটওয়্যার না থাকলে এক মিনিটের ব্রাউজিংয়েও ভাইরাস আক্রমণ করতে পারে আপনার পিসিকে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ম্যাক কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত অপারেটিং সিস্টেম বলা হলেও তা ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি মোকাবেলায় সক্ষম নয়। টেকনোলজি ওয়েবসাইট কমান্ডো ডটকম-এর সিকিউরিটি সেন্টার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হলো।

গবেষকরা জানিয়েছেন, ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারে ট্রোজান ভাইরাস আক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়। এটা বেশ কার্যকর। তাছাড়া কম্পিউটারের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিভাইরাসের দামও বেশি নয়।

ইন্টারনেটে লাখো ধরনের ম্যালওয়্যার রয়েছে। ভাইরাস, ওয়ার্ম, ট্রোজান, ডায়ালার ছাড়াও বিভিন্ন নামে ম্যালওয়্যার ঘুরে বেড়ায় বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে। অ্যান্টিভাইরাস এ ধরণের ম্যালওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত করতে পারে। এতে ইন্টারনেট ব্যবহারে ঝুঁকি অনেক কমে যায়।

শুধু একটি ভালো অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। অ্যান্টিভাইরাস অনেকগুলো ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ না। তবে যে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করছেন, সেটা আপডেট রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় মাঝেমধ্যে এটা আপডেট রাখা কম্পিউটারের জন্যই নিরাপদ। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের কয়েকটি ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস হচ্ছে-
এভিজি অ্যান্টিভাইরাস
এভাস্ট
এভিরা অ্যান্টিভাইরাস পার্সোনাল
মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনসিয়ালস।

ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য কয়েকটি ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারগুলো হচ্ছে-
সপোস অ্যান্টিভাইরাস ফর ম্যাক হোম এডিশন
এভিরা অ্যান্টিভার পার্সোনাল।

ফায়ারওয়াল
হ্যাকারদের আক্রমণ থেকে আপনার কম্পিউটারকে নিরাপদ রাখবে ফায়ারওয়াল। অনলাইনে থাকাকালীন আপনার কম্পিউটারের ট্রাফিক চেক করবে সফটওয়্যারটি। তাই বলে একসঙ্গে একাধিক ফায়ারওয়াল ব্যবহার করা ঠিক নয়। তাহলে ফায়ারওয়াল কাজ করবে না।
উইন্ডোজ ও অ্যাপল-দুই অপারেটিং সিস্টেমেই রয়েছে বিল্টইন ফায়ারওয়াল। এছাড়া থার্ড পার্টি ফায়ারওয়্যালের মধ্যে রয়েছে-
জোন অ্যালার্ম
আউটপোস্ট ফায়ারওয়াল।

অ্যান্টি স্পাইওয়্যার
স্পাইওয়্যার এবং অ্যাডওয়্যার কম্পিউটার সিকিউরিটির ক্ষেত্রে বড় হুমকি। এ দু’টি প্রোগ্রাম কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। ডেটা সুরক্ষার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে অ্যান্টি স্পাইওয়্যার। যেমন-
এড-অ্যাওয়ার
স্পাইবুট সার্চ এন্ড ডেস্ট্রয়
স্পাইওয়্যার ব্লাস্টার ইত্যাদি।

অ্যান্টি ম্যালওয়ার
কম্পিউটিংয়ে কোনো সিস্টেম ব্যবহার ম্যালওয়্যার থেকে নিরাপদ নয়। এ প্রোগ্রামগুলো অধিকাংশই ক্ষতিকর প্রোগ্রাম মুছে ফেলতে পারবে। এজন্য ব্যবহার করা যেতে পারে-
ম্যালওয়্যারবাইটস
উইন্ডোজ ডিফেন্ডার অফলাইন।

এ সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোডের জন্য অবশ্যই নির্ভরযোগ্য সাইটের সাহায্য নিতে হবে। ডাউনলোড ডটকম-এধরনের একটি ভাইরাসমুক্ত, নির্ভরযোগ্য সাইট। এছাড়া প্রতিটি সফটওয়্যারই তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা সম্ভব।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

শেষ হলো ফেইসবুকের পলিসি পরিবর্তনের ভোট

টানা এক সপ্তাহ ভোটগ্রহণের পর শেষ হয়েছে ফেইসবুকের পলিসি পরিবর্তন নিয়ে উন্মুক্ত ভোট। ভবিষ্যতে ফেইসবুক সংশ্লিষ্ট কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পাবলিক ভোটিং সুবিধা থাকবে কিনা এবং ইনস্টাগ্রামের সঙ্গে ডেটা শেয়ার করা হলে তা কিভাবে করা হবে, এরকম একাধিক নীতি নির্ধারণের জন্য আয়োজন করা হয়েছিলো উন্মুক্ত ভোটের। খবর সিএনএন-এর।

ফেইসবুকে ওপেন ভোটটি হোস্ট করে একটি থার্ড-পার্টি ওয়েব ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান। ভোটিং থেকে নিশ্চিন্তÍ কোনো সিদ্ধান্তে আসতে কম করে হলেও ৩০ শতাংশ ফেইসবুক ব্যাবহারকারীর এতে অংশ নিতে হবে। ফেইসবুক কর্তৃপক্ষের দাবি অনুযায়ী, ১শ’ কোটিরও বেশি অ্যাকটিভ ইউজার রয়েছে সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটটির। সুতরাং, কম করে হলেও ৩০ কোটি ব্যবহারকারীর ভোট দিতে হবে।

তবে ৩০ শতাংশের স্থানে ভোটে অংশ নেন মাত্র দশমিক ২ শতাংশ ব্যবহারকারী। ফেইসবুক ভাইস প্রেসিডেন্ট এলিয়ট শ্রেজ এ ব্যাপারে জানান, ৩০ শতাংশের কম ভোট পড়লে ভোটের ফলাফল পরামর্শমূলক বলে বিবেচনা করা হবে।

তবে ভোটে অংশ নেয়া ৬ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫২ জন ব্যবহারকারীর মধ্যে ৮৮ শতাংশ ফেইসবুকের বর্তমান পলিসিগুলো অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে ভোট দেন।

নিজেদের পলিসিগুলোর মধ্যে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ যে পরিবর্তনগুলো আনতে চাইছে তার মধ্যে রয়েছে, ডেটা ইউজ পলিসি এবং স্টেটমেন্ট অফ রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটিজ। এ ছাড়াও ২০০৯ সালে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা এবং যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে চালু করা পাবলিক ভোটিং সিস্টেমটিও বাদ দিতে চাইছে ফেইসবুক।

ভোটের ফলাফল প্রকাশ করবে তৃতীয় পক্ষের ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানটি। তবে ২৯ কোটি ব্যবহারকারীর ভোট যদি কোনো অলৌকিক উপায়ে হাজির না হয় তবে ভোটের ফলাফল অনেকটাই পরিষ্কার।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

রাজস্ব বোর্ড চেয়াম্যানের সঙ্গে বেসিস নেতৃবৃন্দের বৈঠক

বুধবার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর নেতৃবৃন্দ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. গোলাম হোসেনের সঙ্গে তার অফিসে সাক্ষাত করেন।

বেসিসের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বেসিস নেতৃবৃন্দের সঙ্গে রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানের এ সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় সভায় বেসিস এর পক্ষ থেকে দেশীয় সফটওয়্যায়ের ব্যবহার উৎসাহিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সহায়তা কামনা করা হয়।

বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে বেসিস সভাপতি ফাহিম মাশরুর, সিনিয়র সহ-সভাপতি শামীম আহসান, কোষাধ্যক্ষ উত্তম কুমার পাল, পরিচালক নাভিদুল হক ও বেসিস এর প্রাক্তন সভাপতি হাবিবুল্লাহ এন করিম উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বেসিস নেতৃবৃন্দ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ডিজিটাইজেশনে বেসিস থেকে সম্ভব সবরকম সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে 'বিতারিত' ম্যাকাফি

সফটওয়্যার নির্মাতা জন ম্যাকাফিকে গুয়াতেমালা থেকে বিতারণ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছে। সম্প্রতি তাকে বহনকারী আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি যুক্তরাষ্টের মায়ামিতে অবতরণ করে বলে সংবাদসংস্থা বিবিসি জানিয়েছে। এর আগে মধ্য আমেরিকান দেশ বেলিজ থেকে অবৈধভাবে তিনি গুয়াতেমালায় প্রবেশ করেছিলেন।

গুয়াতেমালা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিতারণের সিদ্ধান্তে ম্যাকাফি খুশি বলে জানিয়েছেন। বেলিজের পুলিশ তাকে এক প্রতিবেশী খুনের জন্য প্রশ্ন করতে চেয়েছিল। কিন্তু তিনি ওই ঘটনার পর বেলিজ পুলিশের মুখোমুখি হতে অস্বীকৃতি জানিয়ে প্রায় একমাস ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

৬৭ বছর বয়সি ম্যাকাফি তার এ পালিয়ে বেড়ানোর কাহিনী নিজস্ব ব্লগে তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি জঙ্গল, নদী ও সাগরে দৌড়াদৌড়ি করে ক্লান্ত। এখন আমার কিছু বিশ্রাম দরকার। আমি জেলেও ছিলাম কিছুদিন।’

মায়ামি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একজন মুখপাত্র বলেন, কাস্টমস চেকিংয়ের পর ম্যাকাফিকে ফেডারেল কর্তৃপক্ষের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তা পরিষ্কার নয়।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/