Pages

Monday, December 24, 2012

আসুন দেখে নেই, যে সকল সফটওয়ার গুলো আপনার উইন্ডোজ এ অবশ্যই থাকতে হবে।


আসুন দেখে নেই, যে সকল সফটওয়ার গুলো আপনার উইন্ডোজ এ অবশ্যই থাকতে হবে।

আপনি যদি উইন্ডোজ XP অথবা উইন্ডোজ 7  ব্যবহার করেন তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। আপনার উইন্ডোজ এর যে সকল সফটওয়ার গুলো খুবই দরকারি এখানে সেগুলর লিস্ট এবং ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হল।

নিরাপত্তা…

আপনি avast + Combo একসাথে ব্যবহার করতে পারেন। আমি এই দুই টা একসাথে ব্যবহার করতে পছন্দ করি।

 বেসিক টুলস…

 মালটিমিডিয়া ও গ্রাফিক্স…

 ইন্টারনেট…

 পি ডি এফ টুলস…

  • Do PDF যে কোন doc ফাইল থেকে pdf এ রুপান্তর করুন ডাউনলোড
  • Open Source PDF Split & Merge এখানে দেখুন

 উইন্ডোজ অরিজিনাল…

Sunday, December 23, 2012

ডিজিটাল কোরআন

বাংলাদেশে মহা গ্রন্থ ALL QURAN  এর web site উদ্ভধন হল ।আপনারা জারা পবিত্র কোরআনকে বাংলায় ,ইংরেজিতে, ওঁ আরবিতে দেখতে ,পডতে ,ওঁ সুনতে চাও এবং DOWNLODE কোরতে চাও  আণায়াশে কোরতে পারো ।<<<<<<<<এখানে ক্লিক করুন >>>>>>>>

Thursday, December 20, 2012

মুঠোফোনে ব্যস্ত পথচারী, বাড়ছে দুর্ঘটনা

মুঠোফোনে ব্যস্ত পথচারী, বাড়ছে দুর্ঘটনা


ঢাকা, ডিসেম্বর ১৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- প্রতি তিনজনে একজন পথচারী রাস্তা পার হওয়ার সময় মুঠোফোন ব্যবহার করে। এতে দুর্ঘটনার হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন গবেষকরা।

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের কিং কাউন্টির প্রশাসনিক কেন্দ্র এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দর নগরী সিয়াটলের ২০টি রাস্তায় ১ হাজারেরও বেশি পথচারীর রাস্তা পারাপারের দৃশ্য পর্যবেক্ষণ করে এ তথ্য জানিয়েছেন তারা।

‘ইনজুরি প্রিভেনশন’ নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে গবেষকরা জানান, ১০ শতাংশ পথচারী গান শুনতে শুনতে শুনতে, ৭ শতাংশ লিখতে লিখতে এবং ৬ শতাংশ কথা বলতে বলতে রাস্তা পার হন।

যারা লিখতে লিখতে রাস্তা পর হয় তাদের লাল বাতির সংকেত এড়িয়ে চলা এবং রাস্তার উভয় পাশ দেখে পার না হওয়ার প্রবণতা চার শতাংশ বেশি। তিন রাস্তার মাথা বা চৌরাস্তায় রাস্তা পার হতে তারা দুই সেকেন্ড বেশি সময় নেয় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

এছাড়া, যারা গান শুনতে শুনতে রাস্তা পার হয় তারা দ্রুত রাস্তা পার হলেও রাস্তার দুই পাশ না দেখে রাস্তা পার হওয়ার প্রবণতা থাকে।

মুঠোফোন ব্যবহার করে রাস্তা পার হওয়া মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোর মতোই ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ‘রয়েল সোসাইটি ফর দি প্রিভেনশন অব আ্যকসিডেন্ট’ এর বিশেষজ্ঞ কেভিন ক্লিনটন।

২০১১ সালের জুন থেকে পথচারীদের দুর্ঘটনার হার ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়ছে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহণ বিভাগ।

তাই লাখ লাখ পথচারী, সাইকেল আরোহী ও গাড়ি চালানোর সময় মুঠোফোন ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।
allearninginformationbd.blogspot.com

বায়োস্টারের নতুন মাদারবোর্ড

বায়োস্টারের নতুন মাদারবোর্ড

বাজারে এসেছে বায়োস্টার এ-৯৬০জি+গেমিং মাদারবোর্ড। এটি এএমডি এম৩+সকেটের এফএক্স বুলডোজার, ফেনম২, এথলন২, সেমপ্রন প্রসেসর সাপোর্টেড মাদারবোর্ড। ২ চ্যানেল ডিডিআর-৩ সর্বোচ্চ ১৬ জিবি র‌্যাম সাপোর্টেড, একটি পিসিআই এক্সপ্রেস এক্স-১৬-২.০ সøট, একটি পিসিআই সøট, চারটি সাটা-২.০, ছয়টি ইউএসবি-২.০, সাটা রেইড পোর্ট, রেডিওন এইচডি ৩০০০ গ্রাফিক্স, গিগাবিট লেন ও ৬ চ্যানেল এইচডি অডিও। এর মূল্য ৫,৫০০ টাকা।
ng� tH!� x� -family:Vrinda;mso-hansi-font-family:SutonnyMJ; mso-bidi-language:BN’>োচ্চ নিরাপদ। এর ওয়াইড রেঞ্জ অব ইনপুট ভোল্টেজ সুবিধার জন্য ভোল্টেজের দ্রুত ওঠানামা থেকে অফিস কিংবা বাড়িতে ব্যবহৃত কম্পিউটার বা ইলেকট্রনিকস পণ্যগুলোকে রাখে নিশ্চিন্ত ও সুরতি। এতে ব্যবহার করা হয়েছে বিশ্বের সর্বাধুনিক ইনন্টেলিজেন্ট ব্যাটারি ম্যানেজম্যান্ট সিস্টেম (IBMS) ও ইন্টেলিজেন্ট ব্যাকআপ মনিটরিং সফটওয়ার, যা এর ব্যাটারির স্থায়িত্ব বহু গুণে বাড়িয়ে দেয় এবং এর ব্যাকআপ টাইম পাওয়া যায় সর্বাধিক। এর মূল্য মাত্র ২,৮৫০ টাকা। ফোন : ০১৬৭১৩৩৩৭৭৭

allearninginformationbd.blogspot.com

 

কল অব ডিউটি-ব্লø্যাক অপস

কল অব ডিউটি-ব্লø্যাক অপস

ফার্স্টপারসন শুটিং গেমগুলোর মধ্যে কল অব ডিউটি অন্যতম জনপ্রিয় গেমিং সিরিজ। বিখ্যাত গেম কোম্পানি অ্যাক্টিভেশনের ব্যানারে এই গেমের যাত্রা শুরু হয়। এই সিরিজের গেমগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। প্রথম তিনটি গেমকে বলা হয়ে থাকে কল অব ডিউটি অরিজিনাল ট্রিলজি। তারপর বের হওয়া গেমটি কল অব ডিউটি ৪ নাম না দিয়ে মডার্ন ওয়ারফার নামে বের করা হয় এবং পরে গেমগুলোও এর সিকুয়াল হিসেবে বের হয়। কল অব ডিউটি- ব্ল্যাক অপস গেমটি ওয়ার্ল্ড অ্যাট ওয়ার গেমটির সিকুয়েল। গেমের পটভূমি হচ্ছে ১৯৬০ সাল, যখন আমেরিকা ও রাশিয়ার মধ্যে কোল্ডওয়ার বা ঠাণ্ডাযুদ্ধ চলছিল। শত্রুপরে এলাকায় ঢুকে বিভিন্ন গোপন মিশনে অংশ নিতে হবে গেমারকে। মিশনগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে খেলতে হবে। যেমনÑ মধ্য রাশিয়া, কিউবা, কাজাখাস্তান, হংকং, লাওস, ভিয়েতনাম, আরক্টিক সার্কেল প্রভৃতি। গেমের মূল ক্যাম্পেইন হচ্ছে একটি পরীামূলক রাসায়নিক যুদ্ধাস্ত্রকে ঘিরে, যার সাঙ্কেতিক নাম হচ্ছে নোভা-সিক্স। গেমে অ্যালেক্স ম্যাসন নামে একজন এজেন্টকে এবং সিআইএ (ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্সি) এজেন্ট জেসন হুডসনকে নিয়েও বিভিন্ন মিশন খেলতে হবে। এ ছাড়া রেড আর্মির সদস্য ভিক্টর রেজনভকে নিয়েও খেলা যাবে। গেমের মূল সময়কাল হচ্ছে ১৯৬৮ সাল কিন্তু পুরো গেমটিতে ১৯৬১ থেকে ১৯৬৮ সালের মধ্যে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন মিশনের স্মৃতিচারণ এই গেমের মূল উপজীব্য। গেমের শুরুতেই দেখানো হয়েছে এসএডি (স্পেশাল অ্যাক্টিভিটিস ডিভিশন) অপারেটিভ অ্যালেক্স ম্যাসন চেয়ারের সাথে বাঁধা অবস্থায় বসে আছে এবং মাইকে একটি কণ্ঠস্বর তার কাছে বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করছে। আর উত্তর দিতে না চাইলেই তাকে ইলেকট্রিক শক দেয়া হচ্ছে আসল ঘটনা তার মুখ থেকে শোনার জন্য। তার অতীতের বিভিন্ন মিশন যখন সে বর্ণনা করবে তখন গেমারকে সেসব মিশন খেলতে হবে।
পিসি রিকয়্যারমেন্ট
প্রসেসর : ইন্টেল কোর টু ডুয়ো ২.২ গিগাহার্টজের বা সমমানের এএমডি অথলন এক্স ট ৪৮০০+, র‌্যাম : ২ গিগাবাইট, গ্রাফিকস কার্ড : এনভিডিয়া জিফোর্স ৮৬০০ জিটি বা এটিআই রাডেওন এইচডি ৪৬৫০ এবং ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস : ১২ গিগাবাইট।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/

 

রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে সোস্যাল মিডিয়া

রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে সোস্যাল মিডিয়া

বিশ্বের রাজনীতিতে বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ফেসবুক ও টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলো। সাম্প্রতিক সময়ে আরব বিশ্বের রাজনীতিতে এসব সাইটের ভূমিকা প্রকট হচ্ছে। সম্প্রতি বিশ্বের ২১টি দেশের ওপর জরিপ পরিচালনা করেছে গবেষণা সংস্থা পিউ রিসার্চ। গত মার্চ ও এপ্রিলে জরিপটি চালায় পিউ রিসার্চ। বিশ্বের ২১টি দেশের ২৬ হাজার মানুষের ওপর এ জরিপ চালানো হয়েছে। তাদের প্রকাশিত জরিপ থেকে জানা গেছে, সামাজিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রকাশের জন্য সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার করছে বিভিন্ন দেশের জনগণ। পিউ রিসার্চ সেন্টারের ‘গ্লোবাল অ্যাটিটিউড প্রজেক্ট সারভে’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় রাজনীতি, সমাজ ও ধর্মের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সামাজিক সাইটে প্রচুুর সক্রিয় হচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। বিশেষ করে আরব বিশ্বের জনগণ সামাজিক সাইটে বেশি সক্রিয়। এ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে আরব বসন্তের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল মিসর ও তিউনিসিয়া। এ দুই দেশে গণজাগরণের েেত্র সামাজিক যোগাযোগের সাইট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। অভ্যুত্থান চলাকালে এ দুই দেশের প্রতি ১০ জন সামাজিক সাইট ব্যবহারকারীর ছয়জনই এসব সাইটে রাজনীতি বিষয়ে বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করেছেন। ২১টি দেশের েেত্র এর হার এক-তৃতীয়াংশ। তিউনিসিয়া, মিসর ও জর্ডানেও এ হার মোটামুটি একই। তরুণেরা সামাজিক যোগাযোগ সাইটে রাজনীতি নিয়ে বেশি মতামত প্রকাশ করেন, যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের প্রবণতা বেশি। জরিপে দেখা গেছে, ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের হার সবচেয়ে বেশি। লেবাননের সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহারকারীদের ৬৮ শতাংশ এসব সাইটে রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে বলে পিউ রিসার্চ জানায়। সামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত প্রকাশ করা ব্যক্তির হার ৮১ শতাংশ। উচ্চশিতি ও তরুণদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের প্রবণতা বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, রাশিয়া, স্পেন ও চেক প্রজাতন্ত্রের প্রায় ৫০ শতাংশই সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার করেন আর পোল্যান্ড, ব্রাজিল, ফ্রান্স ও ইতালিতে এ হার ৪০ শতাংশ। উন্নত দেশের মধ্যে জাপান ও জার্মানিতে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহারের হার কম বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। এ দুই দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অর্ধেকেরও কম ব্যক্তি সামাজিক সাইট ব্যবহার করেন।

http://allearninginformationbd.blogspot.com/

প্রযুক্তি কর্নার

 

শেষ হলো
ফেসবুকের পলিসি পরিবর্তনের ভোট
টানা এক সপ্তাহ ভোটগ্রহণের পর শেষ হয়েছে ফেসবুকের পলিসি পরিবর্তন নিয়ে উন্মুক্ত ভোট। ভবিষ্যতে ফেসবুক সংশ্লিষ্ট কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পাবলিক ভোটিং সুবিধা থাকবে কিনা এবং ইনস্টাগ্রামের সঙ্গে ডেটা শেয়ার করা হলে তা কিভাবে করা হবে, এরকম একাধিক নীতি নির্ধারণের জন্য আয়োজন করা হয়েছিল উন্মুক্ত ভোটের। খবর সিএনএন-এর। ফেসবুকে ওপেন ভোটটি হোস্ট করে একটি থার্ড-পার্টি ওয়েব ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান। ভোটিং থেকে নিশ্চিন্ত কোন সিদ্ধান্তে আসতে কম করে হলেও ৩০ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারীর এতে অংশ নিতে হবে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষের দাবি অনুযায়ী, ১শ’ কোটিরও বেশি অ্যাকটিভ ইউজার রয়েছে সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটটির। সুতরাং, কম করে হলেও ৩০ কোটি ব্যবহারকারীর ভোট দিতে হবে। তবে ৩০ শতাংশের স্থানে ভোটে অংশ নেন মাত্র দশমিক ২ শতাংশ ব্যবহারকারী। ফেসবুক ভাইস প্রেসিডেন্ট এলিয়ট শ্রেজ এ ব্যাপারে জানান, ৩০ শতাংশের কম ভোট পড়লে ভোটের ফলাফল পরামর্শমূলক বলে বিবেচনা করা হবে। তবে ভোটে অংশ নেয়া ৬ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫২ জন ব্যবহারকারীর মধ্যে ৮৮ শতাংশ ফেসবুকের বর্তমান পলিসিগুলো অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে ভোট দেন। নিজেদের পলিসিগুলোর মধ্যে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ যে পরিবর্তনগুলো আনতে চাইছে তার মধ্যে রয়েছে, ডেটা ইউজ পলিসি এবং স্টেটমেন্ট অব রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটিজ। এ ছাড়াও ২০০৯ সালে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা এবং যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে চালু করা পাবলিক ভোটিং সিস্টেমটিও বাদ দিতে চাইছে ফেইসবুক। ভোটের ফলাফল প্রকাশ করবে তৃতীয় পক্ষের ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানটি। তবে ২৯ কোটি ব্যবহারকারীর ভোট যদি কোন অলৌকিক উপায়ে হাজির না হয় তবে ভোটের ফলাফল অনেকটাই পরিষ্কার।
http://allearninginformationbd.blogspot.com/